জেরুসালেম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sahnawaj Mahmood Chowdhury (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Sahnawaj Mahmood Chowdhury (আলোচনা | অবদান)
নতুন তৈরী করছি
৫ নং লাইন:
<u><big>'''জনসংখ্যা'''</big></u>
 
২০১৯ সালে জেরুজালেমের জনসংখ্যা 919,407১৯,৪০৭ ধরাবলা হয়েছে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে। 1950১৯৫০ সালে, জেরুজালেমের [[জনসংখ্যা]] ছিল প্রায় 120১,২০,895।৮৯৫। [http://worldpopulationreview.com/world-cities/jerusalem-population/]
 
'''<big><u>ইতিহাস</u></big>'''
 
এই জেরুজালেম শহরের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সহস্র বছরেরও প্রাচীন ইতিহাস। জেরুজালেম শহরটি বর্তমানে [[ইসরায়েল|ইসরাইলেই]] অবস্থিত। বিশ্বের সবচেয়ে পবিত্র স্থানগুলোর একটি বলে গণ্য করা হয় এই শহরকে। জেরুজালেমের নাম [[ইহুদি|ইহুদী]], [[ইসলাম]] ও [[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্টান]] ধর্মের সাথে ওতোপ্রতোভাবে ও গভীরভাবে জড়িত। প্রাচীন কাল থেকেই ভয়াবহ সংঘর্ষ চলে আসছে নানান কিছুকে কেন্দ্র করে। [[বাইবেল]] অনুসারে, রাজা ডেভিড জেরুসালেম শাসন করেন এবং এটিকে ইসরায়েল রাজ্যের রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন (২ স্যামুয়েল ৫:৬–৭:৬)। তার পুত্র রাজা সলোমন টেম্পল মাউন্টে প্রথম ইহুদী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। তার পুত্র রাজা সলোমন [[হারাম আল-শরিফ|টেম্পল মাউন্টে]] প্রথম ইহুদী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। ইতিহাসে বলে, এটিই প্রথম প্রাথনালয় জেরুসালেমে।
 
৫৮৬ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে ব্যবিলনীয়রা জেরুজালেম অধিকৃত করে। তারা সেই সব মন্দির ধ্বংস করে এবং ইহুদীদের নির্বাসনে পাঠায়। ইহুদীদের সাথে শুরু হয় বৈরিতা। [[Cyrus the Great|মহান কুরুশ]] ব্যাবিলনের ইহুদিদের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে জেরুসালেমে ফিরে যেতে দেন। এরও প্রায় ৫০ বছর পরে পার্শিয়ান রাজা [[মহান কুরুশ|সাইরাস]] ইহুদীদের আবারো জেরুসালেমে ফেরত আসতে দেন এবং আবার মন্দির স্থাপন করেন। এছাড়াও [[সাইরাস সিলিন্ডার|৫৩৯ এবং ৫৩০ খ্রিস্টপূর্বের মাঝামাঝি কোন এক সময় সাইরাস সিলিন্ডারের ঘোষণা পত্রের মাধ্যমে বৈশ্বয়ীক মানবাধিকার ঘোষণা করেছিলেন যা বিশ্বের ইতিহাসে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম মানবাধিকারের সনদ।]]
১৯ নং লাইন:
৬৩২ খ্রিস্টাব্দে ইসলামের নবী মোহাম্মদ (সা:) বোরাকে চড়ে মিরাজে গমন করেন।[https://www.youtube.com/watch?v=yj7VfiqIOqE] যা ধর্মীয়ভাবে খুবই মর্যাদাকর ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে। পাশাপাশি ইসলাম ধর্মীয় ইতিহাসে জেরুজালেমকে পবিত্র নগরী হিসেবেই আলোকপাত করা হয়েছে বেশী।
 
'''<u>গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা</u>'''
 
আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০০ থেকে প্রায় ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত এবং সাম্প্রতিক সময়ে [[ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে জেরুসালেমকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি|ইসরায়েলের রাজধানী]] হিসেবে [[ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে জেরুসালেমকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি|জেরুসালেমকে]] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি দান<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.foxnews.com/politics/trump-officially-recognizes-jerusalem-as-israels-capital-orders-embassy-move-for-us|শিরোনাম=Trump officially recognizes Jerusalem as Israel's capital, orders embassy move for US|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref> করার ঘটনাসহ নানা ঘটনা এবং সময় জেরুসালেমকে আলোচনায় রেখেছে বিশ্বের সামনে।
এই অংশে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০০ থেকে প্রায় ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত জেরুসালেমকে ঘিরে হওয়া অনেক ঘটনা উল্লেখ করা হবে।
 
'''নোট - [[জেরুজালেমের জনসংখ্যা বিষয়ক ইতিহাস|গুরুত্বপূর্ণ দিনপঞ্জি]]। এখানে একটি বিশদ নোট আছে। যা জেরুসালেমের অনেক ইতিহাস উল্লেখ করে।'''
 
১৯৬৭ সালের ৫ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত [[ইসরায়েল]] এবং [[মিশর]], [[জর্ডান]] ও [[সিরিয়া|সিরিয়ার]] মধ্যে সংঘটিত হয়। মিশর তখন [[ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক]] নামে পরিচিত ছিল। একে অনেক ইতিহাসবিদ 'জুন যুদ্ধ', ১৯৬৭ আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধ বা তৃতীয় আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধও বলা হয়। [[সিনাই উপদ্বীপ|সিনাই উপদ্বীপে]] ইসরায়েলি সীমান্তে মিশরের সেনা সমাবেশের পর ৫ জুন মিশরীয় বিমানক্ষেত্রে ইসরায়েলের হামলার মাধ্যমে এই যুদ্ধ শুরু হয়।
 
১৯৬৭ সালের [[Six-Day War|ছয় দিনের যুদ্ধে]] পূর্ব জেরুজালেম ইসরায়েলের কাছে পরাজিত হয় এবং কয়েক সপ্তাহ পর ইসরায়েলি জেরুজালেম পৌরসভা, পূর্ব জেরুজালেম ও আশেপাশের কয়েকটি এলাকায় বর্ধিত হয়। আইডিএফ ও [[Moroccan Quarter|মাগরিবি মহল্লা]], ১৩৫টি বাড়ী বিশিষ্ট পুরাতন শহরের দখল নেয় এবং, দ্বাদশ শতকের আফদালিয়া বা শেখ ঈদ মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে [[বোরাক দেয়াল|বোরাক দেয়ালের]] সামনে একটি চত্বর সৃষ্টি করে। ইসরায়েল জেরুজালেমকে একীভূত বলে ঘোষণা দেয় এবং এর সকল ধর্মীয় পুণ্যস্থানে সকল ধর্মের মানুষের অবাধ প্রবেশাধিকারের ঘোষণা দেয়।
 
__FORCETOC__