কোণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
Fixed typo
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২ নং লাইন:
 
[[চিত্র:Angle Symbol.svg|120px|thumb|right|জ্যামিতিক কোণের চিহ্ন]]
দুটি সরল রেখা [[সমান্তরাল]] না থাকলে বিভিন্ন বিন্দুতে তাদের মধ্যে দুরত্ব বিভিন্ন হয় এবং তখন বলা হয় তারা একের সঙ্গে অপরে একটি কোণে অবস্থান করে। দুটি রেখাই যদি একই সমতলে থাকে তবে তাদের মধ্যে কৌণিক দূরত্ব [[দ্বিমাত্রিক কোণ]] দ্বারা মাপা যায়। দ্বিমাত্রিক '''কোণ''' প্রধানত দুই প্রকার – জ্যামিতিক কোণ ও ত্রিকোণমিতিক[[ত্রিকোণমিতি]]ক কোণ। দুইটি [[রশ্মি]] এর সমান্তরাল করে যদি কোনকোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে দুটি রশ্মি অঙ্কন করা হয়, তবে রশ্মিদ্বয়ের মধ্যবর্তী ফাঁকটি যে রাশি দিয়ে পরিমাপ করা হয়, তাকে জ্যামিতিক কোণ বলেবলে। ।আরআর একটি সরলরেখাকে স্থির রেখে আরেকটি সরলরেখার ঘূর্ণনের ফলে উৎপন্ন হয় ত্রিকোণমিতিক কোণ।
সমতলীয় কোণকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এই বিভক্তিগুলোকে আমরা ধরন বলতে পারি, কারণ, এই তিন ধরন ছাড়াও আকৃতিগত গঠন বিবেচনা করে কোণকে আরও অনেক রকমে বিভক্ত করা যেতে পারে।
একটি কোণ যে দুইটি রশ্মি নিয়ে গঠিত, তাকে বলে কোণের বাহু। আর রশ্মিদ্বয়ের সাধারণবিন্দুসাধারণ বিন্দু, (কিংবা এদের সমান্তরাল রশ্মিকে যে বিন্দু থেকে আঁকা যায়) তাকে বলে কোণের শীর্ষ।[[শীর্ষ]]।
 
[[দুটি কোণের সমতা]]
 
[[*''' দুটি কোণের সমতা]]'''
দুটি কোণকে সমান বলা হবে যদি এদের একটির শীর্ষ ও এক বাহু অপর কোণের শীর্ষ ও এক বাহুর ওপর প্রতিস্থাপন করলে অবশিষ্ট বাহুদ্বয় উপরিপাতিত হয়।
 
[[সমকোণ]]
 
দুটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে যদি উৎপন্ন কোণ চারটি পরস্পর সমান হয়, তবে প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। ডিগ্রি পদ্ধতিতে সমকোণকে ৯০° ধরা হয়। অর্থাৎ, সমকোণের সংজ্ঞায় ৯০° বলাটা ভুল।
* [['''সমকোণ''']]
[[সরলকোণ]]
দুটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে যদি উৎপন্ন কোণ চারটি পরস্পর সমান হয়, তবে প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। ডিগ্রি পদ্ধতিতে সমকোণকে ৯০° ধরা হয়। অর্থাৎ, সমকোণের সংজ্ঞায় ৯০° বলাটা ভুল।''ভুল''।
 
 
* [['''সরলকোণ''']]
পরস্পর বিপরীত দুটি রশ্মির মধ্যবর্তী কোণকে বলা হয় এক সরলকোণ। এই কোণের পরিমাপ ডিগ্রি এককে হয় ১৮০°
 
[[স্থুলকোণ]]
* [['''স্থূলকোণ''']]
এই কোণ এক সমকোণের চেয়ে বড় কিন্তু এক সরলকোণের চেয়ে ছোট।
[[সূক্ষ্মকোণ]]
এই কোণের পরিমাপ এক সমকোণের চেয়ে ছোট। এক্ষেত্রে ০° কে বা তার চেয়ে ছোট কোণকে অন্তর্গত করা হয় না, কারণ কোন ত্রিভুজে ০° কোণ থাকে না,, থাকলে তা রেখায় পরিণত হয়।
 
 
খেয়াল করুন, জ্যামিতিক কোণ ø হলে সচরাচর 180°≤ø≤0°. এখন দুটি রশ্মির মধ্যবর্তী দুটি ফাঁক/বিচ্যূতি থাকে, এখন এদের মধ্যে ছোট কোণটি ø হলে অপর কোণটি (360°-ø) প্রমাণ করা যায়। একে বলে প্রবৃদ্ধ কোণ। আবার দুটি কোণের সমষ্টি যথাক্রমে এক ও দুই সমকোণ হলে এরা পরস্পর যথাক্রমে পূরক ও সম্পূরক কোণ।
* [['''সূক্ষ্মকোণ''']]
[[যৌগিক কোণ]]
এই কোণের পরিমাপ এক সমকোণের চেয়ে ছোট। এক্ষেত্রে ০° কে বা তার চেয়ে ছোট কোণকে অন্তর্গত করা হয় না, কারণ কোন ত্রিভুজে ০° কোণ থাকে না,,; থাকলে তা রেখায় পরিণত হয়।
 
খেয়াল করুন, জ্যামিতিক কোণ ø হলে সচরাচর 180°≤ø≤0°. এখন দুটি রশ্মির মধ্যবর্তী দুটি ফাঁক/বিচ্যূতিবিচ্যুতি থাকে, এখন এদের মধ্যে ছোট কোণটি ø হলে অপর কোণটি (360°-ø) প্রমাণ করা যায়। একে বলে [[প্রবৃদ্ধ কোণ।কোণ]]। আবার দুটি কোণের সমষ্টি যথাক্রমে এক ও দুই সমকোণ হলে এরা পরস্পর যথাক্রমে [[পূরক কোণ]][[সম্পূরক কোণ।কোণ]]।
 
 
 
* [['''যৌগিক কোণ''']]:
দুই বা ততোধিক কোণের সমষ্টিকে যৌগিক কোণ বলে। অর্থাৎ কয়েকটি কোণ মিলে গিয়ে/যুক্ত হয়ে যৌগিক কোণ গঠন করে। এই কোণের মান যুক্ত হওয়া কোণ দুইটির মানের সমান।
 
সমতলে কোণ পরিমাপের পদ্ধতি মূলত ৩টি:
১। [[ষাটমূলক পদ্ধতি]] হলহলো সেই পদ্ধতি যার একক ডিগ্রি। এখানে সমকোণকে ৯০° ধরা হয়।
২। [[বৃত্তীয় পদ্ধতি]] কোণ পরিমাপের [[আন্তর্জাতিক একক]]। এই পদ্ধতিতে কোণ পরিমাপের একক হল রেডিয়ান। তবে এটি কোণ পরিমাপ লেখার সময় উল্লেখ না করলেও চলে। যেমন সাধারণভাবে কোণ ২ বললে তা ২ [[রেডিয়ান]] বুঝায়। ১ রেডিয়ান হল সেই কোণ যা একটি বৃত্তের কেন্দ্রে ঐ বৃত্তের ব্যাসার্ধের সমান চাপ দ্বারা উৎপন্ন হয়। প্রমাণ করা যায় রেডিয়ান কোণ ১ টি ধ্রুব কোণ, যা ডিগ্রি এককে প্রায় ৫৭.২৯৫৮৩°.
 
'https://bn.wikipedia.org/wiki/কোণ' থেকে আনীত