হঠাৎ বৃষ্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Malekul Masnad (আলোচনা | অবদান)
কাহিনী সংক্ষেপঃ দীপা নন্দী (প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী) একজন বেকার শিক্ষিত নারী। ট্রেনে করে বাসা ফিরতে তার ব্যাগ ছিন্তাই হয়ে যায়। যেই ব্যাগে তার সকল সার্টিফিকেট,টাকা সহ অনেক মূল্যবান কাগজপত্র ছিলো। অজিত চৌধুরী (ফেরদৌস) যিনি কিছুদিন পর একটি ট্রেনে করে রাাজস্হানের এক মুুুরু দেশে যাচ্ছিলেন। যেখানে তার চাকরির পোস্টিং ছিলো। হঠাৎ ট্রেনের মধ্যে দীপা নন্দীর ব্যাগটি দেখতে পায় আজিত। তার গন্তব্যে গিয়ে তিনি ব্যাগটি দীপা নন্দীর ঠিকানায় ফেরত পাঠায়। দিপা নন্দী ব্যাগটি পেয়ে খুশি হয়। এবং অবাক হয়ে অচেনা...
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Malekul Masnad (আলোচনা | অবদান)
কাহিনী সংক্ষেপঃ দীপা নন্দী (প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী) একজন বেকার শিক্ষিত নারী। ট্রেনে করে বাসা ফিরতে তার ব্যাগ ছিন্তাই হয়ে যায়। যেই ব্যাগে তার সকল সার্টিফিকেট,টাকা সহ অনেক মূল্যবান কাগজপত্র ছিলো। অজিত চৌধুরী (ফেরদৌস) যিনি কিছুদিন পর একটি ট্রেনে করে রাাজস্হানের এক মুুুরু দেশে যাচ্ছিলেন। যেখানে তার চাকরির পোস্টিং ছিলো। হঠাৎ ট্রেনের মধ্যে দীপা নন্দীর ব্যাগটি দেখতে পায় অজিত। তার গন্তব্যে গিয়ে তিনি ব্যাগটি দীপা নন্দীর ঠিকানায় ফেরত পাঠায়। দিপা নন্দী ব্যাগটি পেয়ে খুশি হয়। এবং অবাক হয়ে অচেনা...
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩০ নং লাইন:
দীপা নন্দী (প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী) একজন বেকার শিক্ষিত নারী। ট্রেনে করে বাসা ফিরতে তার ব্যাগ ছিন্তাই হয়ে যায়। যেই ব্যাগে তার সকল সার্টিফিকেট,টাকা সহ অনেক মূল্যবান কাগজপত্র ছিলো।
 
অজিত চৌধুরী (ফেরদৌস) যিনি কিছুদিন পর একটি ট্রেনে করে রাাজস্হানেররাজস্হানের এক মুুুরুমরু দেশে যাচ্ছিলেন। যেখানে তার চাকরির পোস্টিং ছিলো। হঠাৎ ট্রেনের মধ্যে দীপা নন্দীর ব্যাগটি দেখতে পায় আজিত।অজিত।
 
তার গন্তব্যে গিয়ে তিনি ব্যাগটি দীপা নন্দীর ঠিকানায় ফেরত পাঠায়। দিপা নন্দী ব্যাগটি পেয়ে খুশি হয়। এবং অবাক হয়ে অচেনা মানুষটির কথা ভাবে। এবং তার পরবর্তীতে তিনি চিঠির উওর পাঠায় অজিতকে।
৩৬ নং লাইন:
এভাবে অনেক চিঠি আদান-প্রদান হয়। টেলিফোনেও একদিন কথা হয়। কিন্ত সংযোগে সমস্যা থাকায় উভয়ের মধ্যে তেমন কথা হয় নি। একসময় তারা একে অপরের প্রেমে পরে যায়।
 
অজিতকে কলকাতায় পোস্টিং দেওয়া হয়। কলকাতায় গিয়ে চিঠি আদান-প্রদান বন্ধ হয়ে যায়৷ তার প্রতিষ্ঠানের মালিকমালিকের মেয়ে অফিসের বস তার প্রেমে পড়ে। কিন্ত সে জানিয়ে দেয় যে সে অন্য একজনকে ভালোবাসে। কিন্ত বস তার উপর জোর করতে থাকে। এথেকেএ থেকে বাঁচতে সে ঐ চাকরি ছেড়ে দেয়। পরবর্তীতে সিএনজি চালানো শুরু করে। অপরদিকে অজিতের সাথে দিপা নন্দীর যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তিনি খুব চিন্তায় পরে৷ একসময় তার বিয়েও ঠিক করে তার বোন ও দুলাভাই। এতে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন। কিন্ত তবুও তিনি কলকাতা শহর আসেন। তিনি অজিতের অফিস এসে শুনতে পান যে অজিত চাকরি ছেড়ে দিয়পছেন।দিয়েছেন। তবে বসের কাছে তার থাকার বাসার এড্রেস নেন৷নেন৷উক্ত এড্রেসে গিয়ে অজিতের অফিসের কার্মী যার সাথে তিনি থাকতেন ওনার সাথে দেখা হয়। কিন্ত অজিত তখন আর তার সাথে থাকতেন না। সে তখন অন্য জায়গায় চলে গেছে। তবুও অফিসের কর্মী তাকে খুঁজিয়ে পাওয়ার আশ্বাস দিলো।
 
দিপা তার বান্ধবী অনেক চেষ্টা করেন৷ তাকে খুঁজতে দিশেহারা হয়ে যায়। একসময় অজিতের সাথে ট্যাক্সিতে দেখা হয় তুবে এর আগে দেখা না হওয়ায় একে অপরকে চিন্তে পায়নি। রাত হয়েছিলো সেইসাথে তুমুল বৃষ্টি। রাস্তায় তেমন গাড়ি ছিলো না। তাই তার গাড়িতে চরে নানা জায়গায় গিয়ে অজিতের খোঁজ করতে লাগলো।দিপা বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছিলো তাই অজিত তাকে তার বন্ধুর বাড়িতে নেমে কাপর পরিবর্তন করার অনুরোধ জানায়। দিপা তাতে রাজি হয়। তার বন্ধুর বাড়িতে সেও কাপর পরিবর্তন করে। সে দিপার দেওয়া টি-শার্টটি পড়ে কিন্ত তার উপর চাদর জড়িয়ে দেয়। ফলে দিপা সেটি দেখতে পায়নি।
 
 
দিপা বাসা যাওয়ার জন্য স্টেশন ফেরার পথে তার বন্ধুর বাসা যায় কিন্ত বাসায় তালা মারা পায়। পাশের বাসার পরিচিত দিদির কাছে তাকে একটা চিঠি দিয়ে আসে৷ যে আমি এসেছিলাম, রাত ০৯:৩০ মিনিটের ট্রেনে বাসা ফিরবো।
 
দিপা বাসা যাওয়ার জন্য স্টেশন ফেরার পথে তার বন্ধুর বাসা যায় কিন্ত বাসায়বাসা তালা মারাবন্ধ পায়। পাশের বাসার পরিচিত দিদির কাছে তাকে একটা চিঠি দিয়ে আসে৷ যে আমি এসেছিলাম, রাত ০৯:৩০ মিনিটের ট্রেনে বাসা ফিরবো।
 
 
দিপা যখন অজিতের ট্যাক্সিতে স্টেশন যাচ্ছিলো। অপরদিকে তার বান্ধুবী যখন ট্যাক্সিতে বাসা ফিরছিলো। অজিত এবং এই ড্রাইভার একসাথে থাকতো৷ তার বান্ধবী এবং ড্রাইভার মধ্যে এক কথপোকথনে অজিত এবং দীপার মিল খুুুুঁজে পায়। দিপার বান্ধবী অবাক হয়ে তার নাম শুনতে চায়। শুনে সে চমকে উঠে বলে। এই সেই অজিত যাকে দীপা খুঁজছে। তার বান্ধবী যখন তার বাসা চিঠি দেখতে পায় ততক্ষণাক সে ঐ অটোটে স্টেশন গিয়ে তাদেরকে খুঁজতে লাগে।
 
দিপা যখন অজিতের ট্যাক্সিতে স্টেশন যাচ্ছিলো। অপরদিকে তার বান্ধুবী যখন ট্যাক্সিতে বাসা ফিরছিলো। অজিত এবং এই ড্রাইভার এবং অজিত একসাথে থাকতো৷ তার বান্ধবী এবং ড্রাইভার মধ্যে এক কথপোকথনে অজিত এবং দীপার মিল খুুুুঁজে পায়। দিপার বান্ধবী অবাক হয়ে তার নাম শুনতে চায়। শুনে সে চমকে উঠে বলে। এই সেই অজিত যাকে দীপা খুঁজছে। তার বান্ধবী যখন তার বাসা চিঠি দেখতে পায় ততক্ষণাক সে ঐ অটোটেট্যাক্সিতে স্টেশন গিয়ে তাদেরকে খুঁজতে লাগে।
 
ট্রেন যখন ছেড়ে দিলো দিপা তখন ট্রেনের দরজায় দাঁড়িয়ে। ঠিক তখনি অজিত তার চাদর শরীর থেকেই সরাতেই তার টি-শার্ট দিপার চোখে। ট্রেন থেকে নেমে এসে অজিতকে জরিয়ে ধরে। ততক্ষণে তার বান্ধবী এবং ট্যাক্সি ড্রাইভারো এসে হাজির হয়।