টোট্যাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rajan chandra Saha Raju (আলোচনা | অবদান)
তথ্য সংযোজন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০১৯}}
[[File:কানাডার অন্টারিও ওটাওয়াতে একটি টোট্যাম.jpg|thumb|কানাডার অন্টারিও ওটাওয়াতে একটি টোট্যাম]]
'''টোট্যাম''' (ইংরেজিঃ [https://en.wikipedia.org/wiki/Totem Totem]) হচ্ছে আত্মা,পবিত্র বস্তু বা প্রতীক যা একদল পরিবার, বংশ, জাতি, গোষ্ঠী বা গোত্রের প্রতীক হিসাবে কাজ করে।
 
টোট্যাম শব্দটি উত্তর আমেরিকান ওজিবুয়ে ভাষা থেকে উদ্ভূত হয়েছে, তবে রক্ষাকারী আত্মা এবং দেবদেবীদের প্রতি বিশ্বাস শুদু আমেরিকার আদিবাসীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় এটি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সংস্কৃতিতে এটি দেখা যায়। তবে এই সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী মানুষগুলোর তাদের অভিভাবক আত্নাদের নিজস্ব শব্দ রয়েছে এবং এই আত্না বা প্রতীকগুলিকে "টোট্যাম" বলা হয় না।
 
সমসাময়িক নিওশাম্যানিক, নতুন যুগ এবং পৌরাণিক পুরুষদের আন্দোলন উপজাতি ধর্মের চর্চায় জড়িত নয় বলে পরিচিত হয় "টোট্যাম" পরিভাষাটি ব্যক্তিগত পরিচয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে একটি রক্ষাকারী অত্না অথবা কৌশল হিসেবে,যাইহোক এটি সাধারণত সাংস্কৃতিক অপব্যবহার উৎস হিসেবে দেখা হয়।<ref> Aldred, Lisa, "Plastic Shamans and Astroturf Sun Dances: New Age Commercialization of Native American Spirituality" in: The American Indian Quarterly 24.3 (2000) pp. 329–352. Lincoln: University of Nebraska Press</ref>
 
 
==উত্তর আমেরিকা==
১৫ ⟶ ১৪ নং লাইন:
 
উত্তর আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উত্তর পশ্চিমের টোট্যাম খুঁটি আভিজাতিক স্মৃতিস্তম্ভের চিহ্ন।এগুলিতে বিভিন্ন নকশা (ভালুক, পাখি, ব্যাঙ, মানুষ এবং বিভিন্ন অতিপ্রাকৃত প্রাণী এবং জলজ প্রাণী) রয়েছে যা পরিবার বা প্রধানদের কুলচিহ্ন সাবে কাজ করে।তারা সেই পরিবারগুলি বা প্রধানদের মালিকানাধীন গল্পগুলি বর্ণনা করে বা বিশেষ অনুষ্ঠানগুলির স্মরণ করে।এই গল্পগুলি মেরুর নীচ থেকে উপরে পর্যন্ত লেখা থাকতে দেখা যায়।
 
 
==আদিবাসী এবং টরেস প্রণালী দ্বীপপুঞ্জের লোক==
২৮ ⟶ ২৬ নং লাইন:
 
প্রারম্ভিক নৃতত্তবিদেরা মাঝে মধ্যে আদিম এবং টরেস প্রণালির আইল্যান্ডরদের টোট্যানিজমকে ব্যাখা করেছে জননক্রিয়ার প্রতি অজ্ঞতার ব্যাপারে,নারীর মধ্য দিয়ে পৈতৃক কর্মশক্তিসম্পন্ন সন্তান-সন্ততির অনুপ্রবেশের বিশ্বাস গর্ববতী হওয়ার কারনে হয়ে থাকে(বরং গর্ভাধানের চেয়ে)।জেমস জর্জ ফ্রেজার টটেনিজম এবং অসমবর্ন বিবাহ মধ্যে লিখেছিল যে আদিম মানুষের মধ্যে জননক্রিয়া সরাসরি যৌন সংগমের সাথে সম্পর্কিত এর ব্যাপারে কোন ধারনাই ছিল না এবং তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতো যে সন্তান জন্ম হতে পারে যৌন পক্রিয়া ছাড়াই।অন্যান্য নৃতত্তবিদদ্বারা ফ্রেজারের গবেষনা সমালোচিত হয়েছিল এর মধ্যে আলফ্রেড রেডক্লিফ-ব্রাউন এর প্রকৃতি গ্রন্থে ১৯৩৯ সালে।
 
 
==নৃতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ==