মালে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →পাদটীকা: তথ্যসূত্র |
|||
৪৯ নং লাইন:
প্রথমদিকের বিদেশি উৎসগুলিতে মালে কে বলা হত আম্ব্রিয়া বা মাহল। মালদ্বীপবাসীদের কাছে যা "ফুরমালা" অর্থাৎ "সর্বশ্রেষ্ঠ মালে" নামে পরিচিত ছিল।
১৩৩৩ সালে
ইবনে বতুতা কাঠের তৈরি কয়েকটা মসজিদের কথাও উল্লেখ করেছিলেন। সুলতান মুহাম্মাদ ইমাদুদ্দিন ১৭শ শতাব্দীতে মালে দুর্গ তৈরি করেছিলেন। তিনি এ দ্বীপের উত্তর ,পূর্ব এবং পশ্চিম দিকে প্রাচীর তৈরি করেছিলেন। মাছ ধরার জাহাজ ও ছোট ধোনি নৌকাগুলো একটি আভ্যন্তরীণ বন্দর ব্যবহার করত। বড় জাহাজগুলি ভিলিংলি এবং হুলহুল দ্বীপের বাহিরের বন্দরে নোঙর করা হত। দ্বীপটি এক বর্গমাইলেরও কম জায়গা দখল করেছিল এবং এর চারপাশে একটি অগভীর হ্রদ ছিল।
১১৭ নং লাইন:
== পাদটীকা ==
[http://statisticsmaldives.gov.mv/nbs/wp-content/uploads/2015/12/PP9.xls ।http://statisticsmaldives.gov.mv/nbs/wp-content/uploads/2015/12/PP9.xls] মালদ্বীপের পরিসঙ্গিখ্যান। জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো। 2015-05-23 এ পুনরুদ্ধারকৃত।
https://www.southasiacenter.upenn.edu/mal%C3%A9-politics-corruption-and-human-rights দক্ষিণ এশিয়া কেন্দ্র 2018-02-01 এ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
https://web.archive.org/web/20120303135551/http://ecocare.mv/population-explosion-a-major-environmental-issue-in-male%E2%80%99/ ECCARE মালদ্বীপ। 2012-03-03 এ মূল থেকে সংরক্ষণাগারভুক্ত। 2015-05-23 এ পুনরুদ্ধারকৃত।
<br />
== বাহ্যিক লিঙ্ক ==
|