ইঞ্জিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
Fixed typo, Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}}
 
ইঞ্জিন (Engine) শব্দটি এসেছে প্রাচীন ফ্রেঞ্চফরাসি “engin” এবং ল্যাটিন “ingenium” শব্দ থেকে। আমরা জানি, শক্তির সৃষ্টি বা ধ্বংস নেই, এক রূপ থেকে অন্য রূপে নেয়া যায় মাত্র। সাধারণত যে যন্ত্র শক্তির অন্য যেকোনো রূপকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে, তাকে ইঞ্জিন বলে। যেমন: [[ইলেক্ট্রিক মোটর]], [[তাপ ইঞ্জিন]] প্রভৃতি।

==তাপ ইঞ্জিন==
[[তাপগতিবিজ্ঞান]] অনুসারে, যে যন্ত্রটি [[তাপ|তাপ শক্তিকে]] কার্যকর [[যান্ত্রিক শক্তি|যান্ত্রিক শক্তিতে]] রূপান্তর করে, তাকে '''তাপ ইঞ্জিন''' বা সংক্ষেপে '''ইঞ্জিন''' বলে। এটি [[তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র|তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রের]] ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়।<ref>খান, ড. আমির হোসেন ও ইসহাক, প্রফেসর মোহাম্মদ এবং ইসলাম, ড. মো. নজরুল ২০১৯. পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি. (ষষ্ঠ সংস্করণ). আইডিয়াল বুকস, ঢাকা.</ref>
 
==ব্যবহার==