মালে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৪৩ নং লাইন:
কথিত আছে প্রথমদিকের তামিল বসতি স্থাপনকারীরা দীপপুঞ্জকে বলত "মালাইটিভু" , যার অর্থ গারল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ বা চেইন দ্বীপপুঞ্জ। আঞ্চলিক কাহিনী অনুযায়ী গিরাভারু জেলেরা টুনা মাছ ধরার পর তা কুটার জন্য তাদের দ্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত বিশাল বালুকা সৈকতে (ফিনলহু) নিয়মিত গমন করত। প্রচুর পরিমাণে মাছের রক্ত ও বর্জ্য পানিতে ফেলার কারণে সৈকতের পানি দেখে মনে হত এক বিশাল রক্তের পুকুর (মা লে গান্দেহঃ যেখানে "মা" শব্দটি সঙ্গিস্কৃত "মহা" জার অর্থ বিশাল এবং "লে" অর্থ রক্তও)।
ঐতিহ্যগতভাবে মালদ্বীপে প্রথম বসতি স্থাপনকারীদের মধ্যে যারা গিরাভারু সম্প্রদায়ভুক্ত ছিল তাদের কোন রাজা ছিলনা। তারা একপ্রকার সহজ সরল সমাজে বাস করত যা স্থানীয় হেডম্যান দ্বারা শাসিত ছিল। যাইহোক ,একদিন উপমহাদেশের এক রাজপুত্র যার নাম ছিল কোইমালা, তিনি এক বিশাল জাহাজে করে উত্তর থেকে যাত্রা শুরু করে মালে দ্বীপপুঞ্জে পৌঁছেছিলেন। গিরাভারুর অধিবাসীরা দূর থেকে তাঁর জাহাজ দেখতে পেয়ে তাঁকে স্বাগত জানায়। তারা প্রিন্স কোইমালাকে মাছের
মালে দ্বীপের প্রধান চারটি ওয়ার্ড বা বিভাগের নামগুলো দিয়েছিল মূল গিরাভারু জেলেরা। "মাফান্নু" শব্দটি "মা" যার অর্থ বিশাল
প্রথমদিকের বিদেশি উৎসগুলিতে মালে কে বলা হত আম্ব্রিয়া বা মাহল। মালদ্বীপবাসীদের কাছে যা "ফুরমালা" অর্থাৎ "সর্বশ্রেষ্ঠ মালে" নামে পরিচিত ছিল।
১৩৩৩ সালে ইবনে বতুতা মালে ভ্রমণ করেছিলেন। তিনি শহরটির পাশাপাশি মালদ্বীপ দ্বীপপুঞ্জেরও একটি বিস্তৃত বিবরণ প্রদান করেছিলেন। তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে রানী রীন্দি খাদিজা মালের বাসিন্দা ছিলেন যা থেকে পরবর্তীতে দ্বীপের মধ্যস্থলে তৎকালীন সুলতান শাসকদের রাজপ্রাসাদের অন্তর্ভুক্ত থাকার ব্যাপারে আভাস পাওয়া যায়। প্রাসাদের আঙিনায় কতকগুলো গর্তের ভেতরে কড়ির মজুত ছিল,যা বাণিজ্য করার
ইবনে বতুতা কাঠের তৈরি কয়েকটা মসজিদের কথাও উল্লেখ করেছিলেন। সুলতান মুহাম্মাদ ইমাদুদ্দিন ১৭শ শতাব্দীতে মালে দুর্গ তৈরি করেছিলেন। তিনি এ দ্বীপের উত্তর ,পূর্ব
১৮৮৮ সালে মালেতে ২১৪৮ জন বাসিন্দা ছিল,কিন্তু
১৯৬৮ সালে রাজতন্ত্র বিলুপ্তির পর রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম নাসিরের শাসনামলে শহরটি পুননির্মাণ করা হলে রাজকীয় প্রাসাদ(গণদুয়ারু) , সুরম্য দুর্গগুলো (কোশি)
মালের সর্বাধিক সম্মানজনক স্থানটি হল মেধুজিয়ারেই,যা মালের ফ্রাইডে মসজিদের রাস্তা জুড়ে অবস্থিত
{| class="wikitable"
|+
|[[চিত্র:Malè, Medhu Ziyaaraiy, 1958.jpg|বাম|থাম্ব|মেধু জিয়ারেই,মালে ১৯৫৮ সালে]]
|[[চিত্র:Malè, Bodu Buruzu, 1960.jpg|থাম্ব|বডু বুড়ুজু,মালে,১৯৬০ সাল]]
|[[চিত্র:Friday mosque minaret Male1981.jpg|থাম্ব|মালে ফ্রাইডে মসজিদ]]
|[[চিত্র:Male Northern beachfront07.jpg|থাম্ব|মালের সমুদ্রতীরের সম্মুখভাগ ,১৯৮৪ সালে]]
|