ডেঙ্গু জ্বর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
ইংরেজি থেকে অনুবাদ
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
+, শোধন, অনুবাদ
২১ নং লাইন:
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধী ভ্যাকসিন কয়েকটি দেশে অনুমোদিত হয়েছে তবে এই ভ্যাকসিন শুধু একবার সংক্রমিত হয়েছে এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে কার্যকর। মূলত এডিস মশার কামড় প্রতিরোধ এর প্রধান প্রতিকার। তাই মশার আবাসস্থল হ্রাস অত্যন্ত জরুরি। এজন্য বিভিন্ন ধারকে আবদ্ধ পানি অপসারণ করতে হবে এবং শরীরের বেশির ভাগ অংশ ঢেকে রাখে এমন পোশাক পরিধান করতে হবে।
 
পরিপূর্ণ বিশ্রাম, বেশি করে তরল খাবার গ্রহণ ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান চিকিৎসা। প্রায়শ স্যালাইন দিতে হতে পারে। মারাত্মক রূপ ধারণ করলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল দেওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বরে সকল ধরনের এন্টিবায়োটিক পরিহার্য।
অ্যাকিউট ডেঙ্গুর চিকিৎসা শায়ক প্রকৃতির, স্বল্প বা মাঝারি রোগের ক্ষেত্রে [[রিহাইড্রেশন]] ওরাল বা ইন্ট্রাভেনাস পদ্ধতিতে [[ইন্ট্রাভেনাস থেরাপি|ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড]] এবং আরো প্রবল ক্ষেত্রে [[ব্লাড ট্রান্সফিউশন]]। ডেঙ্গু জ্বরের [[ঘটনা (এপিডেমিওলজি)|ঘটনা]] ১৯৬০ সালের পর থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ৫০-১০০ মিলিয়ন লোক এতে আক্রান্ত হয়। ১৭৭৯ সালে এর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়, এবং এর ভাইরাসঘটিত কারণ এবং সংক্রমণ বিষয়ে বিশদে জানা যায় বিংশ শতকের প্রথম ভাগে। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]কালীন সময় থেকে ডেঙ্গু দুনিয়াজোড়া সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় এবং ১১০ টিরও বেশি দেশে [[endemic (epidemiology)|মহামারী]]র আকার নেয়। মশাকে বিচ্ছিন্ন করা ছাড়াও ভ্যাকসিনের ওপর কাজ চলতে থাকে আর তার সাথে ওষুধ প্রয়োগ করা হয় সরাসরি ভাইরাসের ওপর।
 
অ্যাকিউট ডেঙ্গুর চিকিৎসা শায়ক প্রকৃতির, স্বল্প বা মাঝারি রোগের ক্ষেত্রে [[রিহাইড্রেশন]] ওরাল বা ইন্ট্রাভেনাস পদ্ধতিতে [[ইন্ট্রাভেনাস থেরাপি|ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড]] এবং আরো প্রবল ক্ষেত্রে [[ব্লাড ট্রান্সফিউশন]]। ডেঙ্গু জ্বরের [[ঘটনা (এপিডেমিওলজি)|ঘটনা]] ১৯৬০ সালের পর থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ৫০-১০০ মিলিয়ন লোক এতে আক্রান্ত হয়। ১৭৭৯ সালে এর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়, এবং এর ভাইরাসঘটিত কারণ এবং সংক্রমণ বিষয়ে বিশদে জানা যায় বিংশ শতকের প্রথম ভাগে। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]কালীন সময় থেকে ডেঙ্গু দুনিয়াজোড়া সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় এবং ১১০ টিরও বেশি দেশে [[endemic (epidemiology)|মহামারী]]র আকার নেয়। মশাকে বিচ্ছিন্ন করা ছাড়াও ভ্যাকসিনের ওপর কাজ চলতে থাকে আর তার সাথে ওষুধ প্রয়োগ করা হয় সরাসরি ভাইরাসের ওপর।
 
== চিহ্ন ও উপসর্গ ==