অ্যালবার্ট ক্লুঁদে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiqpi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ashiqpi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৫ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
ছোট ইঁদুরের ক্যান্সার বড়ো ইঁদুরের দেহে স্থাপন করার বিষয়ে তার ডক্টরাল থিসিসের জন্য তিনি বেলজিয়ান সরকার থেকে ভ্রমণ অনুদান লাভ করেন। এর বদৌলতে তিনি ১৯২৮-১৯২৯ সালে তার পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা বার্লিনে সম্পন্ন করেন; যেখানে তিনি প্রথমে ইনস্টিটিউট ফ্যুর ক্রেবসফোরশুং এবং পরবর্তীতে ডালেমে অবস্থিত কাইসার ভিলহেম জীববিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে অধ্যাপক আলবার্ট ফিশারের টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরিতে কাজ করেছিলেন। বেলজিয়াম ফিরে এসে ১৯২৯ সালে বেলজিয়ান-আমেরিকান শিক্ষা ফাউন্ডেশন কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা কাজ করার জন্য ফেলোশিপ গ্রহণ করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ-ইয়র্কে অবস্থিত রকেফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের জন্য আবেদন করেন। তৎকালীন পরিচালক সাইমন ফ্লেক্সনর তার রৌস সারকোমা ভাইরাস বিচ্ছিন্নকরণ এবং সনাক্তকরণ বিষয়ক গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার প্রস্তাবে সম্মতি প্রদান করেন। ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি রকেফেলার ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন। ১৯৩০ সালে তিনি কোষ ভাঙ্গন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন, যা তার সময়ে ছিল এক যুগান্তকারী সাফল্য। পদ্ধতিটির অন্তর্ভুক্ত ছিল কোষ-ঝিল্লি ভাঙ্গনের জন্য কোষ পেষণ এবং এরপর কোষীয় অঙ্গাণু মুক্তকরণ। এরপর তিনি কোষ-ঝিল্লি পরিস্রুত করে অবশিষ্ট কোষীয় অঙ্গাণুসমূহ সেন্ট্রিফিউজে রাখেন এবং ভর অনুযায়ী আলাদা করেন। সেন্ট্রিফিউজে রাখা অঙ্গাণুসমূহকে তিনি ভগ্নাংশ আকারে প্রতিটিকে নির্দিষ্ট ভরে বিভক্ত করে আবিষ্কার করেন যে নির্দিষ্ট ভগ্নাংশ নির্দিষ্ট কোষীয় কার্যক্রমের জন্য নিয়োজিত। ১৯৩৮ সালে তিনি প্রথমবারের মতো রৌস সারকোমা ভাইরাসের অঙ্গাণু সনাক্তকরণ এবং বিশোধন করেন, যা কার্সিনোমা নামক ক্যান্সারের এজেন্ট হিসেবে পরিচিত।<br />
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==