অ্যালবার্ট ক্লুঁদে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiqpi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ashiqpi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Infobox scientist
| name = Albert Claude
| image = Albert Claude 1974.jpg
| image_size = 235px
| caption = অ্যালবার্ট ক্লুঁদে (১৯৭৪)
| birth_date = {{birth date|df=yes|1899|8|24}}
| birth_place = লংলিয়ার, [[Neufchâteau, Luxembourg Province|ন্যূফশ্যাঁতু, বেলজিয়াম]]
| death_date = {{death date and age|df=yes|1983|5|22|1899|8|24}}
| death_place = [[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]
| residence =
| citizenship = [[বেলজিয়াম]] এবং [[United States nationality law|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]]
| nationality = [[Belgium|বেলজিয়ান]]
| ethnicity =
| field = [[কোষ বিদ্যা]]
| work_institutions = [[রকেফেলার বিশ্ববিদ্যালয়]]<br>[[জুল বোঁর্দে ইনস্টিটিউট]]<br>[[ইউনিভার্সিতঁ লিব্রঁ দ্য ব্রুক্সেল]]<br>[[ইউনিভার্সিতঁ ক্যাথোলিক দ্য লুভিয়ান]]
| alma_mater = [[লিগ বিশ্ববিদ্যালয়]]
| doctoral_advisor =
| doctoral_students =
| known_for = [[কোষীয় ভগ্নাংশ]]<br>[[জীববিদ্যায় ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র]]
| author_abbrev_bot =
| author_abbrev_zoo =
| influences =
| influenced =
| prizes = [[লুইসা গ্রোস হরভিটস পুরস্কার]] (১৯৭০) <br>[[পল অরলিক ও লুডভিগ ডার্মস্টাইডটার]] (১৯৭১)<br>[[চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] (১৯৭৪)
| footnotes =
| signature =
}}
 
অ্যালবার্ট ক্লুঁদে ছিলেন একজন বেলজিয়ান-আমেরিকান ডাক্তার এবং কোষ জীববিজ্ঞানী, যিনি ১৯৭৪ সালে ক্রিস্টিয়ান ডি দুভ এবং জর্জ এমিল পালাদঁ এর সহিত যুক্তভাবে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় তার জন্মভূমি লংলিয়ারে অবস্থিত একটি সর্বাঙ্গীণ প্রাথমিক স্কুলে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কালে তিনি ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থায় কাজ করেছিলেন এবং তিনি দুইবার বন্দি-শিবিরে কারারুদ্ধ হয়েছিলেন। তার এই সেবার স্বীকৃতির জন্য চিকিৎসাবিদ্যা পড়তে আনুষ্ঠানিক কোনো আবশ্যক শিক্ষাগত যোগ্যতা ব্যাতীত বেলজিয়ামের লিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ  প্রদান করা হয়। ১৯২৮ সালে তিনি চিৎসাবিদ্যায় ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। চিৎসাবিদ্যার গবেষণায় অনুরাগী হয়ে  তিনি প্রাথমিকভাবে বার্লিনে অবস্থিত জার্মান ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন। ১৯২৯ সালে তিনি নিউ-ইয়র্কে অবস্থিত রকেফেলার ইনস্টিটিউটে যোগদানের সুযোগ খুঁজে পান। রকেফেলার ইউনিভার্সিটিতে তিনি কোষ জীববিজ্ঞানে তার অধিকাংশ যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেন। ১৯৩০ সালে তিনি কোষীয় ভাঙ্গন পদ্ধতির উন্নয়ন সাধন করেন, যার মাধ্যমে তিনি রৌস সারকোমা এজেন্ট আবিষ্কার করার পাশাপাশি বিভিন্ন কোষীয় অঙ্গাণু যেমন; মাইটোকন্ড্রিয়ন, ক্লোরোপ্লাস্ট, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, গলজি বস্তু, রাইবোজোম এবং লাইসোজোম আবিষ্কার করেন। জীববিদ্যায় তিনিই প্রথম ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯৪৫ সালে তিনিই প্রথম পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে কোষীয় গঠন প্রকাশ করেন। তার সমষ্টিগত কাজ কোষের জটিল গাঠনিক এবং ক্রিয়ামূলক উপাদান সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের ভিত্তি রচনা করে গিয়েছে।