পূর্ব রণাঙ্গন (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →যুদ্ধ পরিচালনার পর্যায়সমূহ: সংশোধন, সম্প্রসারণ |
|||
৩৮৩ নং লাইন:
১৯৪৩ সালের ৩১শে জানুয়ারি, জার্মান ৬ষ্ঠ সেনাবাহিনীর মোট ৩,০০,০০০ সৈন্যের মধ্যে মাত্র ৯০,০০০ সদস্য জীবিত থাকে, যারা সোভিয়েতদের কাছে আত্মসমর্পণ করে। হাঙ্গেরীয় ২য় সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে নির্মূল হয়। সোভিয়েত লাল ফৌজ ডন নদী থেকে স্টালিনগ্রাডের ৫০০ কিলোমিটার পশ্চিম পর্যন্ত যাত্রা করে, অতঃপর কুর্স্ক নগরী (১৯৪৩ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পুনরুদ্ধারকৃত) এবং খার্কোভ নগরী (১৯৪৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পুনরুদ্ধারকৃত)-এর মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়। দক্ষিণে তাদের অবস্থান টিকিয়ে রাখতে জার্মানরা ফেব্রুয়ারিতে তাদের রেজেভ ঘাঁটি ত্যাগ করে, যাতে ইউক্রেনে পাল্টা আক্রমণ চালানোর জন্যে যথেষ্ট সৈন্য পাওয়া যায়। জেনারেল ম্যানস্টাইনের পাল্টা আক্রমণকে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এস.এস. প্যানজার সেনা এবং তাদের অধিকারে থাকা টাইগার-১ ট্যাংক বহর দ্বারা জোরদার করা হয়। ১৯৪৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তারা এই পাল্টা আক্রমণ চালায় এবং পোল্টাভা থেকে আক্রমণ শুরু করে, মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে তারা পুনরায় খার্কভ নগরীতে ফেরত আসে, যখন বসন্ত কাল এসে পড়ায় তুষার গলতে শুরু করে। এতে করে কুর্স্ক নগরী ও এর আশপাশে অবস্থানরত সোভিয়েত সেনাদের একটি সুবিশাল দল জার্মান অধিকৃত অঞ্চলের মধ্যে আটকা পড়ে যায়।
===
[[File:RIAN archive 997 Soldiers and a gun on the road.jpg|left|upright|thumb|সোভিয়েত সৈন্যগণ একটি ৪৫ মি.মি. ক্যালিবার কামান বহন করে নিয়ে যাচ্ছে, ১ আগস্ট, ১৯৪৩।]]
[[File:Eastern Front 1943-02 to 1943-08.png|thumb|খার্কভ ও কুর্স্ক নগরীদ্বয়ে জার্মানদের অবস্থান, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৩ থেকে ১ আগস্ট, ১৯৪৩:
|