হলদিয়া বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খাঁ শুভেন্দু (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
খাঁ শুভেন্দু (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪১ নং লাইন:
== সম্প্রসারণ ==
সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে হলদিয়া বন্দরে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হতে চলেছে। বন্দরের নতুন করে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্যই পিপিপি মডেলে চারটি [[বার্জ]] জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের বার্জ জেটিগুলি বেশ বড় মাপের তৈরি করা হবে। এই জেটিগুলির মাধ্যমে বাল্ক জাতীয় এবং লিকুইড জাতীয় কার্গো পরিবহণ করা যাবে।
হলদিয়া বন্দরের লকগেটের ওপর চাপ কমাতেই এই উদ্যোগ। বন্দরের লকগেট দুর্বল হয়ে পড়ায় এবং নাব্যতা সমস্যার জন্য বার্জ জেটি তৈরি করা হচ্ছে। আউটার টার্মিনাল-১ ও আউটার টার্মিনাল-২ তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বার্জ জেটি আর ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্বয়ংক্রিয় ফ্লোটিং ক্রেন
[[হলদি নদী]] ও [[হুগলী নদী|হুগলী নদীর]] পাড় বরাবর নতুন চারটি বার্জ জেটি তৈরিতে উদ্যোগী হয়েছে। এগুলিকেই বলা হচ্ছে আউটার টার্মিনাল। ৪১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সবচেয়ে বড় আউটার টার্মিনাল তৈরি হতে চলেছে। এই টার্মিনালটি তৈরি হবে হলদিয়া ভবনের ঠিক বিপরীতে। পাশাপাশি শালুকখালিতে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে লিকুইড কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ের
==আরও দেখুন==
|