গ্যালিলিও গ্যালিলেই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
Sammay Sarkar (আলোচনা | অবদান)
→‎ছায়াপথ, বিষমতারা, নীহারিকা: মিল্কিওয়ে -> আকাশগঙ্গা; নক্ষত্রপুঞ্জ বাদ (গ্যালিলিও নতুন গ্যালাক্সি/তারামণ্ডলী কোনটাই আবিষ্কার করেননি)
৪১ নং লাইন:
দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে জ্যোতিষ্কদের প্রথম পর্যবেক্ষণের ফল ‘[[সাইডরিয়াস নানসিয়াস]]’ বা ‘[[নক্ষত্র থেকে সংবাদবাহক]]’ গ্রন্থে লিপিবব্ধ হয় (প্রকাশকাল [[১৬১০]] খ্রীষ্টাব্দ)। চাঁদের পৃষ্ঠের খাদ, ছোট-বড় অনেক দাগ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এই গ্রন্থে আলোচিত হয়। ভূপৃষ্ঠের ন্যায় চাঁদের উপরিভাগে যে পাহাড়, পর্বত, উপত্যকা, নদী, গহ্বর, জলাশয় প্রভৃতির দ্বারা গঠিত গ্যালিলিও এইরূপ অভিমত ব্যক্ত করেন। [[দূরবীক্ষণ]] যন্ত্রে বড় বড় কাল দাগ দেখে তিনি তাদের সমুদ্র মনে করেছিলেন, পরে অবশ্য এই ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়।
 
==== ছায়াপথ, বিষমতারা, নক্ষত্রপুঞ্জ, নীহারিকা ====
[[চিত্র:Galileo facing the Roman Inquisition.jpg|thumbnail|right|১৮৫৭ সালে ক্রিষ্টিয়ানো বান্টি কর্তৃত অঙ্কিত: রোমান কর্তপক্ষ কর্তৃক গ্যালিলিকে জিজ্ঞাসাবাদ]]
খালি চোখে অদৃশ্য অসংখ্য নক্ষত্রের অস্তিত্ব দূরবীক্ষণ যন্ত্রে ধরা পড়ে। সে সময় খালি চোখে [[কৃত্তিকা]] তারামণ্ডলে মাত্র ৬টি নক্ষত্র দেখা যেত; কিন্তু গ্যালিলিও দূরবীক্ষণ যন্ত্রের দ্বারা ৩৬টি নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করেন। সে সময়ের রহস্যময় ছায়াপথ মিল্কিওয়েআকাশগঙ্গা পর্যবেক্ষণ করে দেখান যে, তা আসলে অসংখ্য নক্ষত্রের সমষ্টি। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে তিনি কিছু [[বিষমতারা]], [[নক্ষত্রপুঞ্জ]] এবং কয়েকটি [[নীহারিকা|নীহারিকাও]] আবিষ্কার করেছিলেন।
 
==== বৃহষ্পতি গ্রহের উপগ্রহ আবিষ্কার ====