উষ্ণ বায়ু বেলুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৯ নং লাইন:
উষ্ণ বায়ু বেলুনই প্রথম সফল মানুষ বহনকারী উড্ডয়ন প্রচেষ্টা ছিল। প্রথম মানুষ বহনকারী মুক্ত উষ্ণ বায়ু বেলুন এর যাত্রী ছিলেন [[Jean-François Pilâtre de Rozier|য্য-ফ্র্যান্সিস পিলাট্রে ডি রোসিয়ের]] এবং [[ফ্রান্সোয়া লরেন্ত ডি'আরলান্ড|ফ্রান্সোয়া লরেন্ত ডি'আরলান্ড]]।
[[চিত্র:Canberra_Balloon_Fiesta_2006.jpg|থাম্ব|Canberra Balloon Fiesta 2006, মৌমাছির মতন দেখতে বেলুন]]
তারা ফ্রান্সের প্যারিসে<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Lighter Than Air.|শেষাংশ=D. Crouch|প্রথমাংশ=Tom|বছর=2008|প্রকাশক=Johns Hopkins University Press|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=978-0-8018-9127-4}}</ref> ১৭৮৩ সালের নভেম্বরের ২১ তারিখ [[মন্টগলফিয়ার]] ভাইদের বানানো বেলুনের আরোহণ করেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080602012700/http://www.centennialofflight.gov/essay/Lighter_than_air/Early_Balloon_Flight_in_Europe/LTA1.htm|শিরোনাম="U.S. Centennial of Flight Commisstion: Early Balloon Flight in Europe"
== ইতিহাস ==
২৫ নং লাইন:
আধুনিক উষ্ণ বায়ু বেলুন গুলোতে একটি তাপের উৎস থাকে। [[Ed Yost|এড ইয়োস্ট]] এগুলোর প্রথম নির্মাণ করেন ১৯৫০ এর দশকে। তার কাজ প্রথম সফলতার মুখ দেখে ১৯৬০ সালের অক্টোবরের ২২ তারিখ। ১৯৬৭ সালে যুক্তরাজ্যে [[ব্রিস্টল বেল]] প্রথম আধুনিক উষ্ণ বায়ু বেলুন বানান। বর্তমানে উষ্ণ বায়ু বেলুন প্রধানত চিত্তবিনোদনের জন্য ব্যবহার করা হয়। উষ্ণ বায়ু বেলুন অনেক উচ্চতায় উড়তে পারে। ২০০৫ সালের নভেম্বরের ২৬ তারিখ [[ভিজয়পাথ সিংহানিয়া]] উষ্ণ বায়ু বেলুনে সবচেয়ে উঁচুতে ওড়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন(২১০২৭ মিটার)। তিনি ভারতের [[মুম্বই|মুম্বাই]] থেকে যাত্রা শুরু করে ২৪০ কিমি দূরবর্তী শহর মহারাষ্ট্রের পাঁচালে অবতরণ করেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prdomain.com/upload/104/10443872.pdf|শিরোনাম="Dr. Vijaypat Singhania enters the Guinness World Records"|আর্কাইভের-তারিখ=২৪ জুন ২০০৮|সংগ্রহের-তারিখ=১০ জুলাই ২০১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080624220610/http://www.prdomain.com/upload/104/10443872.pdf|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এর আগের রেকর্ড ছিল [[পার লিন্ডস্ট্র্যান্ড]] এর(১৯৮১১ মিটার)। ১৯৮৮ সালের জুনের ৬ তারিখ তিনি [[টেক্সাস|টেক্সাসের]] প্লানোতে এই উচ্চতায় আরোহন করেছিলেন।
১৯৯১ সালের ১৫ জানুয়ারি [["দ্য ভার্জিন প্যাসিফিক ফ্লায়ার"]] সবচেয়ে লম্বা দুরত্ব অতিক্রম করে উষ্ণ বায়ু বেলুন হিসেবে। এর মাধ্যমে [[লিন্ডস্ট্র্যান্ড]] এবং রিচার্ড ব্র্যান্সন ৭৬৭১.৯১ কিমি পাড়ি দিয়ে জাপান থেকে উত্তর কানাডায় গিয়ে পৌছান। এই বেলুনের খাম(এনভেলপ) ছিল তখন পর্যন্ত বেলুনের জন্য বানানো সবচেয়ে বড় খাম। এর আয়তন ছিল ৭৪০০০ ঘনমিটার। আন্ত-প্রশান্ত মহাসাগর যাত্রার জন্য বানানো এই [[প্যাসিফিক ফ্লায়ার]] সর্বোচ্চ গতির ইতিহাস গড়ে(ঘন্টায় ২৪৫ মাইল)। সবচেয়ে বেশী সময় ভাসমান থাকার রেকর্ড ছিল সুইস মনোরোগবিদ বারট্রান্ড পিকার্ড এবং ব্রিটন ব্রায়ান জোন্স এর। তারা [[ব্রিইটলিং অরবিটার ৩]] এ চড়েন, যা ছিল পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণকারী প্রথম বেলুন। এই বেলুন সুইজারল্যান্ড থেকে ১৯৯৯ সালের ১ মার্চ যাত্রা শুরু করে কায়রোর ৩০০ মাইল দক্ষিণে মিশরের মরুভূমিতে মার্চের ২১ তারিখ রাত ১ঃ০২ এ অবতরণ করে।তাদের যাত্রাকাল ছিল ১৯ দিন,২১ ঘন্টা এবং ৫৫ মিনিট। এই যাত্রা দুরত্ব,সময়কাল এর দিক থেকে ইতিহাস গড়ে। সবচেয়ে কম সময়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণের রেকর্ড এরপর ভাঙ্গেন [[\|স্টিভ ফসেট]]। তিনি ২০০২ সালের ৩ জুলাই তার নিজের ষষ্ঠ চেস্টায় ৩২০ ঘন্টা ৩৩ মিনিটে পুরো পৃথিবী একাই প্রদক্ষিণ করেন। এরপর [[ফেদর কোনিওখোভ]] ২০১৬ সালের ১১ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত নিজের প্রথম প্রচেস্টাতেই পৃথিবী পরিভ্রমণ করেন । তার যাত্রাকাল ছিল ২৬৮ ঘন্টা ২০ মিনিট। তার বেলুনে জ্বালানি ছিল মিশ্র প্রকৃতির,গরম বাতাস এবং হিলিয়ামের মিশ্রণ। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.theguardian.com/travel/2016/sep/16/experience-flew-solo-round-world-hot-air-balloon|শিরোনাম=Experience: I flew solo around the world in a hot-air balloon|শেষাংশ=Konyukhov|প্রথমাংশ=Fedor|তারিখ=
== উষ্ণ বায়ু বেলুনের গঠন/নির্মাণ ==
২৪১ নং লাইন:
==== অস্ট্রেলিয়াতে ====
অস্ট্রেলিয়ান বেলুনচালকদের প্রতিনিধিত্ব করে "অস্ট্রেলিয়ান বেলুনিং ফেডারেশন"<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.abf.net.au/|শিরোনাম="Australian Ballooning Federation"|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=২০১৫|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=
==== যুক্তরাজ্যে ====
|