গাউসের সূত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nimu21896 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3257166 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
Fixed typo, Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{তড়িৎচুম্বকত্ব}}
{{dablink |এই নিবন্ধটি গাউসের সূত্র (স্থির তড়িৎ) সংক্রান্ত। অন্যান্য ক্ষেত্রে অনূরূপ সূত্রের জন্য দেখুন [[গাউসের মহাকর্ষের সূত্র]] বা [[গাউসের চুম্বকত্বের সূত্র]]। গণিতের ক্ষেত্রে অনূরূপ সূত্রের জন্য দেখুন [[অভিসারী উপপাদ্য]]।}}
'''গাউসের সূত্র''' অনুযায়ী কোনকোনো আবদ্ধ ক্ষেত্রের ভেতর দিয়ে অতিক্রান্ত তড়িৎ বলরেখার সংখ্যা ক্ষেত্র দ্বারা আবদ্ধ তড়িৎ [[আধান|আধানের]] সমানুপাতিক। তড়িৎচুম্বকত্বতড়িচ্চুম্বক সম্পর্কীয়সম্পর্কিত এই সূত্রটি পদার্থবিজ্ঞানী [[কার্ল ফ্রিড‌রিশ গাউস]] ১৮৩৫ খ্রিস্টব্দেখ্রিষ্টাব্দে আবিষ্কার করেন এবং ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে প্রচার করেন। এটি [[জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল-এর|ম্যাক্সওয়েলের]] সমীকরণ (Maxwell’s equations) চারটির অন্যতম একটি, যেটি তড়িৎ গতিবিদ্যার মূল ভিত্তি। অন্য তিনটি হচ্ছে [[গাউসের চুম্বকত্বের সূত্র]] (Gauss’ law for magnetism), [[ফ্যারাডের আবেশ সূত্র]] (Faraday’s law of induction) এবং [[ম্যাক্সওয়েলের সংশোধনযুক্ত অ্যাম্পেয়ারের সূত্র]] (Ampere’s law with Maxwell’s correction)। উল্লেখযোগ্যউল্লেখ্য, গাউসের সূত্র এবং [[কুলম্বের সূত্র]] একে অপরটিএকটি থেকে অন্যটি প্রতিষ্ঠা করা যায়।
 
গাউসের সূত্রটিকে সমাকলিত রূপে লেখা যায়
: <math> \oint_S \mathbf{E} \cdot d\mathbf{A} = \frac{Q_A}{\varepsilon_o}</math>
 
এই সমীকরণটির বাম পাশ একটি ক্ষেত্র সমাকলন যা একটি বদ্ধ ক্ষেত্র S নির্দেশ করে এবং ডান পাশটি ক্ষেত্র S দ্বারা আবদ্ধ মোট আধানকে মাধ্যমের [[পরাবৈদ্যুতিক ধ্রুবক]] দ্বারা ভাগ করার একটি রাশিকে প্রকাশ করে।
 
গাউসের সূত্রের অন্তরকলিত রূপটি হচ্ছে:
১২ নং লাইন:
যেখানে <math>\nabla\cdot E</math> তড়িৎক্ষেত্রের অভিসারীতা(Divergence) আর ρ হচ্ছে [[আধান ঘনত্ব]](Charge density)।
গণিতসংক্রান্ত গাউসের উপপাদ্যটি - যেটিকে [[অভিসারী উপপাদ্য]](Divergence theorem) বলা হয়ে থাকে - এই অন্তরকলিত এবং সমাকলিত রূপদুটিকে একত্রিত করে। এই প্রত্যেকটি রূপকে আবার দুইভাবে প্রকাশ করা যায়; [[তড়িৎক্ষেত্র]] E এবং মোট আধানের মধ্যে সম্পর্ক দ্বারা অথবা [[তড়িৎসরণ ক্ষেত্র]](electric displacement field) D এবং মুক্ত তড়িৎ আধানের দ্বারা।
গাউসের সূত্রের সাথে পদার্থবিদ্যার আরওআরো অনেক সূত্রের গাণিতিক মিল আছে, যেমন
[[গাউসের চুম্বকত্বের সূত্র]] (Gauss’s Law for magnetism) এবং [[গাউসের মহাকর্ষের সূত্র]] (Gauss’s Law for Gravity). আসলে যেকোনযেকোনো [[বিপরীত বর্গীয় সূত্র]] কে (Inverse square law) গাউসের সূত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় গাউসের সূত্রটি [[কুলম্বের সূত্র]] এর সমতুল্য এবং [[গাউসের মহাকর্ষ সূত্র]]টি [[নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র]](Newton’s Law of Gravity)এর সমতুল্য।
গাউসের সূত্রের মাধ্যমে দেখানদেখানো যায় যে, Farady cage এর ভিতরে সকল বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের জন্য তড়িৎ আধান থাকবে। মোটকথায়, গাউসের সূত্রটি অ্যাম্পেয়ারের সূত্রটির সমতুল্য, যেখানে অ্যাম্পেয়ারের সূত্র চুম্বকক্ষেত্রের জন্য প্রযোজ্য।
 
== তড়িৎক্ষেত্র E সংক্রান্ত সূত্র ==