আলী আমজদের ঘড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
টেমপ্লেট
তথ্যসূত্র
২৩ নং লাইন:
}}
 
'''আলী আমজদের ঘড়ি''' ('''আলী আমজাদের ঘড়ি''' নামেও পরিচিত) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সিলেট]] শহরে অবস্থিত ঊনবিংশ শতকের একটি স্থাপনা, যা মূলত একটি বিরাটাকায় [[ঘড়ি]], একটি ঘরের চূড়ায় স্থাপিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.sylhet.gov.bd/site/top_banner/3574117d-0758-11e7-a6c5-286ed488c766/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8,-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C,-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|শিরোনাম=সিলেট রেল স্টেশন, ক্বীন ব্রিজ, আলী আমজাদের ঘড়ি এবং জিতু মিয়ার বাড়ি|শেষাংশ=sylhet.gov.bd|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন|আর্কাইভের-ইউআরএল=http://archive.today/2019.07.19-013933/http://www.sylhet.gov.bd/site/top_banner/3574117d-0758-11e7-a6c5-286ed488c766/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8,-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C,-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF|আর্কাইভের-তারিখ=19 Jul 2019|সংগ্রহের-তারিখ=19 Jul 2019}}</ref>
 
[[সুরমা|সুরমা নদীর]] তীর ঘেঁষে [[সিলেট সদর উপজেলা|সিলেট সদর উপজেলায়]] অবস্থিত এই ঘড়ির ডায়ামিটার আড়াই ফুট এবং ঘড়ির কাঁটা দুই ফুট লম্বা। যখন ঘড়ির অবাধ প্রচলন ছিল না, সেসময় অর্থাৎ [[১৮৭৪]] খ্রিস্টাব্দে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের [[কুলাউড়া উপজেলা|কুলাউড়ার]] পৃত্থিমপাশার জমিদার আলী আহমদ খান, তার ছেলে আলী আমজদের নামকরণে। লোহার খুঁটির উপর ঢেউটিন দিয়ে সুউচ্চ [[গম্বুজ]] আকৃতির স্থাপত্যশৈলীর ঘড়িঘরটি তখন থেকেই আলী আমজদের ঘড়িঘর নামে পরিচিতি লাভ করে।
 
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালীন হানাদার বাহিনীর গোলার আঘাতে এই প্রাচীন ঘড়িঘর বিধ্স্ত হয়। স্বাধীনতার পর সিলেট পৌরসভা ঘড়িটি মেরামতের মাধ্যমে সচল করলেও কিছুদিনের মধ্যেই ঘড়ির কাঁটা বন্ধ হয়ে যায়। [[১৯৮৭]] খ্রিস্টাব্দে আলী আমজদের ঘড়ি মেরামত করে পুনরায় চালু করা হয়। এসময় ঘড়িটি চালু করার পর ঢাকার একটি কোম্পানীর কারিগররা ঘড়িটি চালু রাখার জন্য রিমোট কন্ট্রোলের ব্যবস্থা করে দেয়। পৌর চেয়ারম্যানের অফিসকক্ষ থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ঘড়ির কাঁটা ঘুরতো। কিন্তু দুই-চার বছর যেতে না যেতেই ঘড়ির কাঁটা আবার বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সিজান কোম্পানীর দ্বারা ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে ঘড়িটি পূনরায় চালু করা হয়। কিন্তু বছর না ঘুরতেই ঘড়িটির কাঁটা আবারও বন্ধ হয়ে যায়। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে [[সিলেট সিটি কর্পোরেশন]] এই ঘড়িটিকে পূণরায় মেরামত করলে তা আবার দৈনিক ২৪ ঘন্টাব্যাপী সচল রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1596424/%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE|শিরোনাম=এক বছর থেমে আছে আলী আমজদের ঘড়ির কাঁটা|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-19}}</ref>
 
এই ঘড়িকে কেন্দ্র করে একটি স্থানীয় প্রবাদ চালু ছিল এরকম: