বসনীয় ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রমিতিকরণ: বিষয়বস্তু যোগ
→‎প্রমিতিকরণ: বিষয়বস্তু যোগ
৭৯ নং লাইন:
* বসনীয় অভিজাতরা, যারা উসমানীয় জীবনশৈলীর সাথে নিবিড়ভাবে বিজড়িত ছিলেন, মূলত বিদেশী তুর্কি, আরবি, ফার্সি ভাষায় লিখতেন। আরেবিকা লিপিতে লিখিত বসনীয় ভাষায় রচিত স্বদেশীয় সাহিত্য তুলনামূলকভাবে বিরল ছিলো।
* বসনীয়দের জাতীয় বন্ধনমুক্তির প্রক্রিয়া সার্বীয় এবং ক্রোয়েশীয়দের থেকে পিছিয়ে পরেছিলো। সাংস্কৃতিক বা ভাষাগত বিষয়বস্তুর পরিবর্তে সাম্প্রদায়গত বিষয়বস্তু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার কারণে কোনো বসনীয় ভাষা প্রকল্প সেই সময়ের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে তেমন আগ্রহ বা সমর্থন জাগিয়ে তুলতে পারেনি।
 
২০শ শতাব্দীর প্রারম্ভে তথাকথিত বসনীয় পুনর্জাগরণের সময়কালীন সাহিত্য যে ভাষায় লেখা হতো তা ছিল সার্বীয় ভাষার তুলনায় ক্রোয়েশীয় মান্য ভাষার কাছাকাছি।
সেটি পশ্চিম শটোকাভীয় উপভাষার ইয়েকাভীয় উচ্চারণশৈলীর অনুরূপ ছিলো এবং লাতিন লিপিতে লেখা হতো, তবে এটির লক্ষণীয় বসনীয় আভিধানিক বৈশিষ্ট্য ছিল।
 
আধুনিক মান্য বসনীয় ১৯৯০ এবং ২০০০ এর দশকে গঠনরূপ নেয়।
শব্দভাণ্ডারের দিক থেকে ইসলামি-প্রাচ্য ঋণশব্দের সংখ্যা বহু।
ধ্বনিতাত্ত্বিক দিক থেকে বসনীয় বাক এবং ভাষা ঐতিহ্যের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য হিসাবে /x/ স্বনিমকে অনেক শব্দে পুনঃস্থাপন করা হয়।
প্রাক-প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বসনীয় সাহিত্যের ঐতিহ্যকে, বিশেষত ২০শ শতাব্দীর শুরুর দিকের বসনীয় পুনর্জাগরণকে প্রতিফলিত করে ব্যাকরণ, রূপমূলীয় এবং বানান পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন দেখা যায়।
 
=== বিতর্ক এবং স্বীকৃতি ===