মালিন্দা ওয়ার্নাপুরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ!
১০৬ নং লাইন:
}}
 
'''বাসনায়াকে শালিথ মালিন্দা ওয়ার্নাপুরা''' ({{lang-si|මලින්ද වර්ණපුර}}; [[জন্ম]]: [[২৬ মে]], [[১৯৭৯]]) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, কোচ ও ধারাভাষ্যকার।<ref>[http://www.espncricinfo.com/srilanka/content/player/caps.html?country=8;class=1 List of Sri Lanka Test Cricketers]</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/averages/batting.html?class=1;id=8;type=team |শিরোনাম=Sri Lanka – Test Batting Averages |প্রকাশক=ESPNCricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2018}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/averages/bowling.html?class=1;id=8;type=team |শিরোনাম=Sri Lanka – Test Bowling Averages |প্রকাশক=ESPNCricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2018}}</ref> বর্তমানে তিনি কলম্বোর সেন্ট পিটার্স কলেজে কোচের দায়িত্ব পালন করছেন। [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০৭ থেকে ২০০৯ সময়কালে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে কলম্বো দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে কোল্টস, বাসনাহিরা, বার্গার, ম্যারিয়ান্স এবং বাংলাদেশী ঘরোয়া ক্রিকেট খেলাঘর সমাজ কল্যাণ দলে খেলেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন ‘মালি’ ডাকনামে পরিচিত '''মালিন্দা ওয়ার্নাপুরা'''।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৯৮-৯৯ মৌসুম থেকে মালিন্দা ওয়ার্নাপুরা তার [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেন। [[দিলীপ ট্রফি]] প্রতিযোগিতায় খেলার উদ্দেশ্যে শ্রীলঙ্কা এ দলের সদস্যরূপে ভারত গমন করেন। ঐ সময়ে তিনি মাঝারিসারির বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এ প্রতিযোগিতায় তিন খেলায় অংশ নিয়ে ১০৫.২৫ গড়ে ৪২১ রান তুলেন। তন্মধ্যে, [[ইডেন গার্ডেন্স|ইডেন গার্ডেন্সে]] উপর্যুপরি দুইটি সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ১১১ রানের কল্যাণে দলকে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় নিয়ে যান। চূড়ান্ত খেলায় অপরাজিত ১৪৯ রান করলেও উত্তর অঞ্চল শিরোপা জয় করেছিল।
 
তবে, দ্রুত স্বীকৃতি পাননি তিনি। ২০০৭ সালের পূর্ব-পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটেনি তার। নিউজিল্যান্ড গমনে তাকে উপেক্ষা করা হয়। তবে, শ্রীলঙ্কা এ দলের প্রধান রান সংগ্রাহক ছিলেন তিনি। ক্যারিবীয় সফরে তিনি অসুস্থতার কারণে নিজের সেরা খেলা উপস্থাপন করতে পারেননি। তবে, এর পরপরই স্বদেশে সফরকারী বাংলাদেশ এ দলের বিপক্ষে সুন্দর খেলা উপস্থাপন করেছিলেন। ২০০৭ সালে [[বাংলাদেশ এ ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ এ ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা এ দলের সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৪২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। [[১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসে ক্রিকেট|১৯৯৮]] সালের কমনওয়েলথ গেমসে শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৪টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও ৩টি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন মালিন্দমালিন্দা ওয়ার্নাপুরা। ২৫ জুন, ২০০৭ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ২০ জুলাই, ২০০৯ তারিখে একই মাঠে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
২০ মে, ২০০৭ তারিখে বাংলাদেশের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে (ওডিআই) অভিষেক ঘটে মালিন্দা ওয়ার্নাপুরার। একই সফরে ২৫ জুন, ২০০৭ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। নিজস্ব তৃতীয় টেস্টে প্রথম সেঞ্চুরি করেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১২০ রান তুলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==