সমকামিতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15) |
নিলয় সরকার (আলোচনা | অবদান) ভাষা ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪১৫ নং লাইন:
[[File:2006 protesters at union square.jpg|250px|thumb|right|সান ফ্রান্সিস্কো প্রাইড ইভেন্টে [[Christian right|রক্ষণশীল খ্রিস্টান]] বিক্ষোভকারীগণ।]]
[[File:Nottingham Pride MMB 37 Pride march meets homophobic Muslims.jpg|thumb|ইংল্যান্ডের নটিংহ্যামে একটি এলজিবিটি গৌরব মিছিলে ইসলামী বিক্ষোভকারীগণ।]]
[[মানবজাতির ইতিহাস|মানবজাতির]] ইতিহাসের প্রায় সমগ্র সময়কাল জুড়ে সমকামী সম্পর্ক ও আচরণ নিন্দিত হয়ে এসেছে। তবে কখনো-কখনো সামাজিক ঔদার্য ও আনুকূল্যও পরিলক্ষিত হয়েছে। এই প্রশংসা ও নিন্দা নির্ভর করেছে স্থানভেদে সমকামিতার বহিঃপ্রকাশের রূপ, সমসাময়িক বিভিন্ন ধর্মবিশ্বাসের প্রভাব ও সাংস্কৃতিক মানসিকতার উপর।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Murray |প্রথমাংশ=Stephen O. |শিরোনাম=Homosexualities |প্রকাশক=University of Chicago |বছর=2000}}</ref> তবে অধিকাংশ [[সমাজ|সমাজে]] এবং সরকার ব্যবস্থায় সমকামী আচরণকে দণ্ডণীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। উদাহরণস্বরূপ
সমকামিতা আবহমানকাল ধরে অসামাজিক বিবেচিত হয়েছে যার প্রধান কারণ হলো, এটি এমন একটি যৌনাচরণ যার মাধ্যমে সন্তানের জন্মদান সম্ভব নয়, ফলে মানুষের বংশরক্ষা সম্ভব নয়। এছাড়া সকল প্রধান ধর্ম সমকামী যৌনাচরণ নিষিদ্ধ করেছে।<ref name=reli/> বর্তমান সমাজেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সমকামী যৌনাচরণ একপ্রকার [[যৌনবিকৃতি]] হিসাবে সাধারণভাবে পরিগণিত। তবে ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে পাশ্চাত্য মনস্তাত্ত্বিকরা 'সমকাম প্রবণতাকে' মনোবিকলনের তালিকা থেকে বাদ দেন। ১৯৭৫-এ [[যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট্রের]] আন্তর্জাতিক মনস্তত্ত্ব ফেডারেশন 'সমকাম প্রবণতাকে' স্বাভাবিক বলে দাবি করে। তবে পাশ্চাত্য ও উন্নত কিছু দেশ ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সকল দেশে সমকামী যৌনাচারণের প্রতি সাধারণ মানুষের বৈরীভাব বহাল আছে। অধিকাংশ সমাজে সমকামী যৌনাচারণ একটি অস্বাভাবিক ও নেতিবাচক প্রবৃত্তি হিসেবে লজ্জার ব্যাপার এবং ধিক্কারযোগ্য। [[ধর্ম]]<ref name=reli>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=McDermott|প্রথমাংশ১=Ryon C.|শেষাংশ২=Schwartz|প্রথমাংশ২=Jonathan P.|শেষাংশ৩=Lindley|প্রথমাংশ৩=Lori D.|শেষাংশ৪=Proietti|প্রথমাংশ৪=Josiah S.|শিরোনাম=Exploring men's homophobia: Associations with religious fundamentalism and gender role conflict domains|সাময়িকী=Psychology of Men & Masculinity|খণ্ড=15|সংখ্যা নং=2|পাতাসমূহ=191–200|ডিওআই=10.1037/a0032788|বছর=2014}}</ref><ref name=AACC_coe>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Code of Ethics, American Association of Christian Counselors|ইউআরএল=http://aacc.net/files/AACC%20Code%20of%20Ethics%20-%20Master%20Document.pdf#page=15|ওয়েবসাইট=www.aacc.net|প্রকাশক=American Association of Christian Counselors|সংগ্রহের-তারিখ=May 2015|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150213065814/http://aacc.net/files/AACC%20Code%20of%20Ethics%20-%20Master%20Document.pdf#page=15|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> এবং [[আইন|আইনের]] বিধান এবং সামাজিক অনুশাসনের কারণে কার্যকলাপ তথা সমকামী যৌনসঙ্গম বিশ্বের অধিকাংশ স্থানেই একটি অবৈধ ও গুপ্ত আচরণ হিসাবেই সংঘটিত হয়।
|