শুক্তিবাক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
বাংলায় প্যানগ্রাম তৈরির প্রচেষ্টা তেমন একটা পরিলক্ষিত হয়নি।
প্রথমবারের মতো এ প্রচেষ্টা দেখা যায় ১৯৯৩ সালে, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা থেকে প্রকাশিত 'প্রসঙ্গ বাংলাভাষা' বইয়ে ভারতীয় ভাষাবিদ মনোজকুমার দ. গিরিশের লেখা 'বাংলা ইঞ্জিনিয়ারিং বর্ণমালা' প্রবন্ধে।
* বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটিগল্পটির অর্ধেক বলতেই ঋতু ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা হৈহৈদারুণ হৈ-হৈ করে উঠল-- ওঃ, ব্যাস্ এবার থামো বুঝেছি বড্‌ডোবড্ডো পুরাণোপুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার নীতি বাক্য হল-- "মূঢ় আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও বৃহৎ ক্ষতি"--তাই না, নীতি যার নাএ্যাঁ?
আন্তর্জাল থেকে পাওয়া ব্লগার জিকোর তৈরি একটি বাংলা প্যানগ্রাম যেখানে বাংলা ৫০টি বর্ণই বিদ্যমান
* বর্ষামুখর দিন শেষে, ঊর্দ্ধপানে চেয়ে যখন আষাঢ়ে গল্প শোনাতে বসে ওসমান ভুঁইঞা, ঈষান কোণে তখন অন্ধকার মেঘের আড়ম্বর, সবুজে ঋদ্ধ বনভূমির নির্জনতা চিরে থেকে থেকে ঐরাবতের ডাক, মাটির উপর শুকনো পাতা ঝরে পড়ে ঔদাসীন্যে, এবং তারই ফাঁকে জমে থাকা ঢের পুরোনো গভীর দুঃখ হঠাৎ যেন বৃষ্টিতে ধুয়ে মুছে ধূসর জীবনে রঙধনু এনে দেয়।