অলি আহাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muntasir du (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র যোগ
১ নং লাইন:
'''অলি আহাদ''' একজন [[বাংলাদেশীবাংলাদেশি]] রাজনীতিবিদ। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে তাঁর ভূমিকা অগ্রগণ্য। ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত থাকার কারণে [[২৯ মার্চ]], [[১৯৪৮]] সালে তৎকালীন সরকারের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তাঁকে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ৪ বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়।হয়<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশি বছর; অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম</ref>। দীর্ঘ ৫৮ বছর পর [[২০০৬]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়।
{{উৎসবিহীন}}
'''অলি আহাদ''' একজন [[বাংলাদেশী]] রাজনীতিবিদ। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে তাঁর ভূমিকা অগ্রগণ্য। ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত থাকার কারণে [[২৯ মার্চ]], [[১৯৪৮]] সালে তৎকালীন সরকারের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তাঁকে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ৪ বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়। দীর্ঘ ৫৮ বছর পর [[২০০৬]] সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়।
এছাড়া [[১৯৪৭]]-[[১৯৭৫]] সময়কালীন জাতীয় রাজনীতিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। রাজনৈতিক জীবনের শেষ ভাগে তিনি ডেমোক্রাটিক লীগ নামক রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এছাড়া জাতীয় রাজনীতিতে তাঁর অভিজ্ঞতা সম্বলিত গ্রন্থ ''জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-১৯৭৫'' এর প্রণেতা তিনি।
==ভাষা আন্দোলনে ভূমিকা==
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পূর্বেই [[আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়|আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ডা: জিয়াউদ্দিন উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ|ড. শহীদুল্লাহ্‌]] পাল্টা বাংলা ভাষার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। একই সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাসেমের নেতৃত্বে ‘তমুদ্দুন মজলিস’ পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার দাবিতে প্রচারাভিযান শুরু করে। পাকিস্তানের গনপরিষদে বাংলা ভাষার স্থান না হওয়ায় [[১৯৪৮]] সালের [[মার্চ ১১|১১ মার্চ]] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমাজ প্রতিবাদ সভা, সাধারণ ধর্মঘট ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। ঐ দিন পুলিশ ছাত্রদের বাধা দেয় এবং বহু ছাত্রকে গ্রেফতার করে। বন্দী নেতাদের মধ্যে ছিলেন [[শামসুল হক (রাজনীতিবিদ)|শামসুল হক]], [[শেখ মুজিবুর রহমান]], অলি আহাদ, শওকত আলি, কাজী গোলাম মাহবুব প্রমুখ।প্রমুখ<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশি বছর; অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম</ref>।
 
[[মার্চ ২৪]] তারিখে রাষ্ট্রভাষা কর্ম পরিষদের একটি প্রতিনিধিদল [[মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ|জিন্নাহ্‌র]] সাথে সাক্ষাৎ করেন ও বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। এই প্রতিনিধিদলে ছিলেন [[শামসুল হক (রাজনীতিবিদ)|শামসুল হক]], কামরুদ্দিন আহমেদ, আবুল কাশেম, [[তাজউদ্দিন আহমেদ]], মোহাম্মদ তোয়াহা, আজিজ আহমদ, অলি আহাদ, নঈমুদ্দিন আহমদ, শামসুল আলম এবং নজরুল ইসলাম।
১৩ ⟶ ১২ নং লাইন:
* [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
* [[ভাষা আন্দোলন]]
==তথ্যসূত্র==
 
<references/>
[[category:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ]]