০ (সংখ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ভারত: Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ভারত: Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৫ নং লাইন:
শূন্যকে (শ্যূন্য) কোন সংকেত বা প্রতীক হিসেবে ব্যবহার না-করে সরাসরি সংখ্যা হিসেবে সফলভাবে ব্যবহারের অবিমিশ্র কৃতিত্ব প্রাচীন [[ভারত|ভারতীয়]] গণিতবিদদের। খৃষ্টপূর্ব নবম শতাব্দীর দিকে ভারতে বাস্তব সংখ্যা দ্বারা হিসাব নিকাশ করার সময় শ্যূন্য ব্যবহৃত হত। এমনকি শ্যূন্যকে ব্যবহার করে যোগ, বিয়োগ, গুন ও ভাগও করা হত।<ref name="bourbaki46">Bourbaki, Nicolas (1998). ''Elements of the History of Mathematics''. Berlin, Heidelberg, and New York: Springer-Verlag. 46. {{আইএসবিএন|3-540-64767-8}}.</ref><ref name="ebcal">''Britannica Concise Encyclopedia'' (2007), entry ''algebra''</ref> খৃষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে দ্বিতীয় শতকের মধ্যে ভারতীয় গণিতবিদ [[পিঙ্গলা]] "বাইনারি সংখ্যা" দিয়ে হিসাব-নিকাশ করার পদ্ধতি বের করেন। তিনি একটি ছোট অক্ষর এবং একটি বড় অক্ষরের সমন্বয়ে তা করতেন যা আধুনিক কালের [[মোর্স কোড|মোর্স কোডের]] মত।<ref>[http://home.ica.net/~roymanju/Binary.htm Binary Numbers in Ancient India]</ref><ref>[http://www.sju.edu/~rhall/Rhythms/Poets/arcadia.pdf Math for Poets and Drummers] (pdf, 145KB)</ref> তাঁর সমসাময়িক গণিতবিদরা সংস্কৃত শব্দ ''শ্যূন্যেয়া'' থেকে বাংলা শূন্য শব্দটি গ্রহণ করেন।
 
ভারতীয় উপমহাদেশের গণিতবিদ [[আর্যভট্ট|আর্যভট্টের]] একটি বই-এ পাওয়া যায়, '' স্থানম স্থানম দশ গুণম।''এখানে হয়তবা তিনি বুঝাতে চেয়েছিলেন, স্থানে স্থানে দশ গুণের কথা। তবে এখানেও শুন্যের কথা লুকায়িত ছিল। শেষ পর্যন্ত শুন্যকে সংখ্যার পরিচয় দেন ব্রহ্মগুপ্ত।[[ব্রহ্মগুপ্ত]]। তার ''ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত'' নামক বই-এ প্রথম শুন্যকে সংখ্যা হিসেবে মর্যাদা দেয়া হয়। শূন্যের সাথে যোগ , বিয়োগ , গুণের কথা এই বই-এ সঠিকভাবে দেয়া হয়। এছাড়া মহাবীর এবং ভাস্কর শুন্য নিয়ে কাজ করেন। তবে দুঃখের বিষয় এদের কেউ শুন্য দিয়ে কোন কিছু ভাগের কথা উল্লেখ করেনি।
 
==তথ্যসূত্র==