সাইকেল চালনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arif.hstu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Arif.hstu (আলোচনা | অবদান)
অনুবাদ
১৬ নং লাইন:
 
রোড বাইকগুলো বেশ সোজা আকৃতির এবং ছোট হুইলবেজ থাকার কারণে আরো বেশি নড়নক্ষম হয়েছে যদিও ধীরে ধীরে চালানোটা কষ্টকর। বাইকের ডিজাইনে হ্যান্ডেলবার কিছুটা নিচের দিকে রাখার কারণে চালককে সামনের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকতে হয়, যা মাংসপেশিকে (বিশেষ করে গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাস মাসল) শক্তিশালী করতে সাহায্য করে এবং উচ্চ গতিতে চলার সময় বাতাসের বাধা কমাতে সাহায্য করে । গুণগত মান, টাইপ এবং ওজনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাইসাইকেলের দাম ৫০ মার্কিন ডলার থেকে শুরু করে ২০ হাজার মার্কিন ডলারের বেশিও হতে পারে (বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দামি বাইক হলো ড্যামিয়েন হার্স্ট এর কাস্টম ম্যাডোন যা ৫০০,০০০ মার্কিন ডলারে বিক্রয় হয়েছিল [১৩]) , [১৪]। যাইহোক, ইউসিআই নীতিমালা অনুযায়ী একটি বৈধ রেসিং বাইক 6.8 কেজির নিচে হতে পারবে না (বাইরের প্রায় সকল রোড বাইসাইকেল ৩.২ কেজির (৭ পাউণ্ড) মত হতে পারে [১৫]) । কেনার আগে বাইকটি ওজন করে নিতে হবে এবং পরীক্ষামূলক ভাবে রেস দেওয়ার টেস্ট করা যেতে পারে । বাইকের ড্রাইভট্রেইন এর উপাদান গুলো বিবেচনা করা উচিত । নতুনদের জন্য একটি মাঝারি গ্রেডের ডিরেইলার উপযুক্ত যদিও অনেক ইউটিলিটি বাইক হাফ গিয়ার দ্বারা সজ্জিত থাকে । যদি চালক বেশিরভাগ সময়ে পাহাড়ে আরোহণ করার পরিকল্পকনা করেন সেক্ষেত্রে একটি ট্রিপল-চেইনরিং ক্রাঙ্কসেট গিয়ার সিস্টেম যুক্ত বাইক পছন্দ করা উচিত । অন্যথায় তুলনামূলক হালকা এবং স্বল্প দামের ডাবল চেইনরিং-ই ভালো । অনেক সাধারণ স্থায়ী চাকা যুক্ত বাইকও পাওয়া যায় ।
 
পাহাড়ের বাইকের পাশাপাশি অনেক রাস্তার বাইকে ক্লিপলেস প্যাডেল থাকে যাতে ক্লিটের মাধ্যমে বিশেষ ধরনের জুতো লাগানো থাকে, যার মাধ্যমে চালক প্যাডেলে চাপ দিতে এবং টেনে তুলতে পারে । বাই সাইকেলের জন্য অন্যান্য আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের মধ্যে থাকতে পারে সামনে ও পিছনের লাইট, বেল অথবা হর্ণ, শিশুদের বহন করার সিট, সাইক্লিং করার জন্য জিপিএস সংবলিত কম্পিউটার, বার টেপ, ফেন্ডার (মাডগার্ড), ব্যাগ রাখার তাক লাগেজ বাহক, প্যানিয়ার ব্যাগ, পানির বোতল এবং বোতল রাখার ঝুড়ি ।
 
মৌলিক রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত এর জন্য একজন সাইক্লিস্ট একটি পাম্প (অথবা কার্বন-ডাই-অক্সাইডের কার্ট্রিজ), পাংচার মেরামতের কিট, একটি টায়ার লিভার এবং এক সেট চাবি সাথে নিতে পারেন । বিশেষ ধরনের জুতো, গ্লোভস, এবং হাফ প্যান্ট সাথে করে নিলে সাইক্লিং আরো বেশি কার্যকরী এবং আরামদায়ক হতে পারে ।
 
ওয়াটারপ্রুফ পোশাক যেমন- টুপি, জ্যাকেট, ট্রাউজার (প্যান্ট), ওভারশু এবং সহজে দৃশ্যমান কাপড়-চোপড় যেগুলো মোটর গাড়ির ঝুঁকি থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করার উপদেশ দেওয়া যেতে পারে যা বর্ষার সময় সাইক্লিংকে আরো সহনীয় করতে পারে ।
 
আইনিভাবে অথবা স্বেচ্ছায় নিরাপত্তার জন্য কিছু জিনিসপত্র সাথে রাখা উচিত । সেগুলো হচ্ছেঃ হেলমেট, জেনারেটর অথবা ব্যাটারি চালিত লাইট, প্রতিফলক এবং ভালো শব্দ তৈরি করতে পারে এমন বেল অথবা হর্ণ । অতিরিক্ত হিসেবে স্টাডেড টায়ার এবং বাইসাইকেল কম্পিউটার রাখা যেতে পারে ।
 
এছাড়াও বাইক বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনের সিট এবং হ্যান্ডেল বার দিয়েও সাজানো যেতে পারে ।