সাইকেল চালনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arif.hstu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Arif.hstu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৪ নং লাইন:
== উপকরণ ==
অনেক দেশেই সড়ক পরিবহন এর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বাহন হচ্ছে বাইসাইকেল । এটি তৈরি হয়েছে সহজ জ্যামিতিক পদ্ধতিতে, চালককে সড়কের আঘাত থেকে রক্ষা করতে এবং কম গতিতে চালানো সহজ করতে । ইউটিলিটি বাইসাইকেলে সচরাচর কিছু উপকরণ  যেমন মাডগার্ড (কাদা থেকে রক্ষাকারী উপকরণ) , প্যানিয়ার র‍্যাক এবং লাইট যোগ করা হয়  যা এর দৈনন্দিন কার্যকারিতা আরও বাড়ায় । যেহেতু এটি পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যম হিসেবে খুবই কার্যকরী, বিভিন্ন কোম্পানি সাপ্তাহিক বাজার থেকে শুরু করে শিশুদেরকেও সাইকেলে বহন করার জন্য পদ্ধতির উন্নয়ন করেছে । কিছু নির্দিষ্ট দেশ বাইসাইকেলের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে  এবং বাইসাইকেলকে তাদের প্রাথমিক পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে ধরে নিয়েই সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটেছে । ইউরোপ ডেনমার্ক এবং নেদারল্যান্ডে মাথাপিছুতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে সাইকেল রয়েছে এবং তারা প্রতিদিনের পরিবহনে প্রায়ই বাইসাইকেল ব্যবহার করে থাকে ।
 
রোড বাইকগুলো বেশ সোজা আকৃতির এবং ছোট হুইলবেজ থাকার কারণে আরো বেশি নড়নক্ষম হয়েছে কিন্তু ধীরে ধীরে চালানোটা কষ্টসাধ্য হয়েছে । বাইকের ডিজাইনে হ্যান্ডেলবার কিছুটা নিচের দিকে রাখার কারণে চালককে সামনের দিকে বেশি ঝুঁকে থাকতে হয়, যা মাংসপেশিকে (বিশেষ করে গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাস মাসল) শক্তিশালী করতে সাহায্য করে এবং উচ্চ গতিতে চলার সময় বাতাসের বাধা কমাতে সাহায্য করে । গুণগত মান, টাইপ এবং ওজনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাইসাইকেলের দাম ৫০ মার্কিন ডলার থেকে শুরু করে ২০ হাজার মার্কিন ডলারের বেশিও হতে পারে (বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দামি বাইক হলো ড্যামিয়েন হার্স্ট এর কাস্টম ম্যাডোন যা ৫০০,০০০ মার্কিন ডলারে বিক্রয় হয়েছিল [১৩]) , [১৪]। যাইহোক, ইউসিআই নীতিমালা অনুযায়ী একটি বৈধ রেসিং বাইক 6.8 কেজির নিচে হতে পারবে না (বাইরের প্রায় সকল রোড বাইসাইকেল ৩.২ কেজির (৭ পাউণ্ড) মত হতে পারে [১৫]) । কেনার আগে বাইকটি ওজন করে নিতে হবে এবং পরীক্ষামূলক ভাবে রেস দেওয়ার টেস্ট করা যেতে পারে । বাইকের ড্রাইভট্রেইন এর উপাদান গুলো বিবেচনা করা উচিত । নতুনদের জন্য একটি মাঝারি গ্রেডের ডিরেইলার উপযুক্ত যদিও অনেক ইউটিলিটি বাইক হাফ গিয়ার দ্বারা সজ্জিত থাকে । যদি চালক বেশিরভাগ সময়ে পাহাড়ে আরোহণ করার পরিকল্পকনা করেন সেক্ষেত্রে একটি ট্রিপল-চেইনরিং ক্রাঙ্কসেট গিয়ার সিস্টেম যুক্ত বাইক পছন্দ করা উচিত । অন্যথায় তুলনামূলক হালকা এবং স্বল্প দামের ডাবল চেইনরিং-ই ভালো । অনেক সাধারণ স্থায়ী চাকা যুক্ত বাইকও পাওয়া যায় ।