রুশ–জাপান যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Himel Rahmon (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Himel Rahmon (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৯৩ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|সুশিমার যুদ্ধ}}
[[Image:JBMikasa.jpg|thumb|জাপানি যুদ্ধজাহাজ ''মিকাসা'' (সুশিমার যুদ্ধের সময় অ্যাডমিরাল [[তোজো
বেশ কয়েক সপ্তাহ ফরাসি-অধিকৃত [[মাদাগাস্কার|মাদাগাস্কারের]] একটি ক্ষুদ্র বন্দর [[নোসিবে
রুশ দ্বিতীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্কোয়াড্রন (বাল্টিক নৌবহরের নতুন নাম) পোর্ট আর্থারকে মুক্ত করার জন্য ১৮,০০০ নটিক্যাল মাইল (৩৩,০০০ কি.মি.) অতিক্রম করেছিল। কিন্তু নৌবহরটি যখন মাদাগাস্কারে ছিল, তখনই সেখানে জাপানিদের কাছে পোর্ট আর্থারের আত্মসমর্পণের হতাশাজনক সংবাদ পৌঁছায়। এরপর অ্যাডমিরাল রোঝেস্তভেনস্কির একমাত্র আশা ছিল
অ্যাডমিরাল তোজো রুশ অগ্রগতি সম্পর্কে অবগত ছিলেন, এবং বুঝতে পেরেছিলেন যে, পোর্ট আর্থারের পতনের পর রুশ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌবহরদ্বয় দূর প্রাচ্যে রাশিয়ার অবশিষ্ট একমাত্র বন্দর
জাপানি [[সম্মিলিত নৌবহর|সম্মিলিত নৌবহরে]] প্রথমে মোট
মে মাসের শেষের দিকে দ্বিতীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্কোয়াড্রন ভ্লাদিভোস্টকে পৌঁছানোর শেষ পর্যায়ে ছিল। তারা জাপান ও কোরিয়ার মধ্যে অবস্থিত সংক্ষিপ্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথটিই বেছে নিয়েছিল এবং ধরা পড়ার ভয়ে রাতে যাত্রা করেছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, রুশ নৌবহরের দুইটি হাসপাতাল-জাহাজ যুদ্ধের প্রচলিত নিয়ম অনুসারে তাদের বাতি জ্বালিয়ে রেখেছিল<ref>Watts p. 22</ref>, যার ফলে জাপানি সশস্ত্র বাণিজ্যিক ক্রুজার ''শিনানো মারু'' তাদেরকে দেখে ফেলে। বেতার মারফত তারা এ খবর তোজোর সদর দপ্তরে প্রেরণ করে এবং জাপানি সম্মিলিত নৌবহর সেখান থেকে তৎক্ষণাৎ রওনা হয়ে যায়<ref>Mahan p. 455</ref>। ১৯০৫ সালের ২৭–২৮ মে জাপানিরা সুশিমা প্রণালীতে রুশদেরকে আক্রমণ করে। রুশ নৌবহরটি প্রায় সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়, এবং তারা আটটি যুদ্ধজাহাজ, অনেকগুলো ছোট জাহাজ এবং ৫,০০০-এর বেশি লোক হারায়। অপরপক্ষে জাপানিরা মাত্র তিনটি টর্পেডো বোট এবং ১১৬ জন লোক হারায়। কেবল তিনটি রুশ জাহাজ
=== শাখালিন আক্রমণ ===
|