কুসুম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
, কন্নড় নাম- জেন্ডাল চকোথ, চকোটা (চকোটা নিয়ে বিভ্রান্ত হবেনা, যা একটি ভিন্ন সাইট্রাস ফল)। গুজরাটি নাম - কোসুম কোসুম।
পরিপক্ক কুসুম ফলের বহুমুখী উপকারিতা। এটি ক্ষিদে বাড়ায়, কফ নাশ করে, হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। শুধু কুসুম ফল নয়, পুরো কুসুম গাছটির প্রতিটি অংশই কোনও না কোনও ঔষধি গুণসম্পন্ন। কুসুম গাছের ছাল থেকে বাতের ওষুধ গ্রামে গঞ্জে কবিরাজরা এখনও তৈরি করেন। কুসুম বীজকে প্রথমে গরম জলে ফুটিয়ে, তারপর শুকনো করে নিষ্পেসিত তেল বহু কাজে লাগে। কুসুম গাছ বেশ লম্বা এবং ঝাঁকড়া। বসন্তে এর পাত তাম্রাভ লালচেতে রেঙে ওঠে প্রকৃতির শোভাবর্ধন করে।
 
ছবি - অমিত মুখোপাধ্যায় ।<ref>[http://www.flowersofindia.in/catalog/slides/Kusum%20Tree.html Kusum Tree]</ref> বাংলাদেশের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] তফসিল-৪ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন">বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৫৩৯</ref>
লেখক - সুনীপম মহাকুল
ছবি - অমিত মুখোপাধ্যায় ।<ref>[http://www.flowersofindia.in/catalog/slides/Kusum%20Tree.html Kusum Tree]</ref> বাংলাদেশের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] তফসিল-৪ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন">বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৫৩৯</ref>
 
==আরো দেখুন==