আহ্‌মদীয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shabbir Rifat (আলোচনা | অবদান)
InternetArchiveBot-এর করা 3479166 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১৩ নং লাইন:
| region7={{flagcountry|UK}}
| region8={{flagcountry|Canada}}
| religions = [[আহ‌মদীয়া মুসলিম জামাত]], [[লাহোর আহমদিয়া আন্দোলন]]
| scrips = [[কুরআন]], [[হাদিস]]
| langs= [[উর্দু]], [[আরবি]]
}}
২৪ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ও নামকরণ ==
১৮৮৯ সালে [[পঞ্জাব]] অঞ্চলে আহমদীয়া আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা হলেও 'আহমদীয়া' নামটি রাখা হয় আরও এক দশক পর। ১৯০০ সালের ৪ নভেম্বরের একটি ইস্তেহারে গোলাম আহমদের ভাষ্যে নামটি নিজের নামকে নয় বরং নবী মোহাম্মদের বিকল্প নাম 'আহমদ'-কে ইঙ্গিত করছে। 'আহমদ' নামটি নবীজির [[মক্কা|মক্কী]] জীবনকালে তাঁর খোতবার সৌন্দর্য, শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ এবং উদ্যম ও ধৈর্য বহন করে এবং 'মোহাম্মদ' ও 'আহমদ'-এর মধ্যে দ্বিতীয়টি বেশি মনোযোগ দখল করে। উপরন্তু তিনি বলেন [[বাইবেল|বাইবেলের]] [[পুরাতন নিয়ম|পুরাতন নিয়মে]] ''[[মোশি|মোশির]]'' (নবী [[মুসা|মুসার]]) ''মত নবী'' বলে [[বাইবেলে মুহাম্মাদ|নবী মোহাম্মদের আগমনের উল্লেখ]] আছে এবং কোরআনে নবী ঈসা সেই নবীর ব্যাপারে ইঙ্গিত করেন 'আহমদ' নামটি দ্বারা। তাই 'মোহাম্মদ' নামটিকে নবী মুসার জুলুমের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামী কর্মকাণ্ড এবং 'আহমদ'-কে নবী ঈসার শান্তিপূর্ণ ধর্মোপদেশ কার্যের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেন এবং মুসলিম বিশ্বে অন্যান্য আন্দোলন থেকে আলাদা করতে তিনি 'আহমদীয়া' নামটি বেছে নেনঃ
 
"যে নামটি এই আন্দোলনের সবচেয়ে উপযোগী এবং আমার ও আমার জামাতের জন্যে আমি পছন্দ করি তা হল 'আহমদীয়া বর্গের মুসলমানগণ'। তবে এটি 'আহমদী মাজহাবের মুসলমানগণ' হিসেবে উল্লেখ হলেও তা গ্রহণযোগ্য।" (মাজমু'আ ইশ্তেহারাত, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩৬৪)
৪৩ নং লাইন:
 
== সমালোচনা ==
দাবি করা হয়, মির্যা গোলাম আহমদ একসময় নিজেকে অন্য নবীদের মতই নবী দাবি করেছিলেন যা [[সূরা আহযাব|সূরা আহযাবের]] ৪০ নং আয়াতের পরীপন্থী।
 
মির্যা গোলাম আহমদ নিজেকে শেষ নবী দাবি করেছিলেন যা হাদীসের পরীপন্থী।
 
মির্যা গোলাম আহমদ তিনি নিজেকে কখনও পীর/ধর্মিয় গুরু দাবী করেছেন কখনও ওয়ালি আল্লাহ কখনও ইমাম মাহদী কখনও মাসীহ আবার কখনওমুহাম্মাদ (সাঃ) এর সমকক্ষ নবী দাবী করেছেন।
 
সূরা আন নিসার ১৫৭-১৫৮ আয়াত অনুসারে, ইসলামের নবী ঈসাকে হত্যা করা হয় নি বরং আল্লাহ তাকে তাঁর কাছে তুলে নিয়েছেন। হাদিস অনুসারে নবী ঈসা আসমান থেকে সরাসরি দামেস্কের পূর্ব দিকে মসজিদের সাদা মিনারের পাশে অবতরণ করবেন। তিনি এসে আল-মাহদীর (যিনি ইসলামের শেষনবীর মেয়ে ফাতিমার বংশের হবেন) নেতৃত্বে সালাত আদায় করবেন। তিনি দাজ্জালকে হত্যা করবেন, ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলবেন, শুকর নিধন করবেন, [[জিযিয়া]] রহিত করবেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=কিয়ামতের আলামত |পাতাসমূহ= |লেখক=মুহাম্মাদ ইকবাল কিলানী |অনুবাদক=আবদুল্লাহিল হাদী মু. ইউসুফ |তারিখ= |প্রকাশক=মাকতাবা বাইতুসসালাম রিয়াদ }}</ref> ইমাম মাহদী ও মসীহ দুইজন আলাদা ব্যক্তি হবেন। এই বিষয়গুলো মির্যা গোলাম আহমদের দাবির বিপরীত হওয়ায় সুন্নীরা আহমদীয়াদের সমালোচনা করেন।