ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ItzSea (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ItzSea (আলোচনা | অবদান)
Fixed typo
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
অনেকের ধারণা যে, [[মুহাম্মদ]] হলেন এই ধর্মের প্রবর্তক। তবে [[মুসলমান|মুসলমানদের]] মতে, তিনি এই ধর্মের প্রবর্তক নন, বরং [[আল্লাহ্|আল্লাহর]] পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত [[রাসূল]] (পয়গম্বর)। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে তিনি এই ধর্ম পুনঃপ্রচার করেন। পবিত্র [[কোরআন|কুরআন]] ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের [[মুসলমান]] বা মুসলিম বলা হয়। মুসলিমরা যেকোনো জাতি, বর্ণের মানুষকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে উৎসাহিত করে এবং জোর ধর্মান্তরিত করার প্রচুর অভিযোগ আছে। পৃথিবীর প্রায় সব জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামীক হয়ে থাকে। এনারা বিশ্বাস করে একদিন সারা পৃথিবী হবে ইসলামীক আর আইন হবে আল কোরআন। মুসলমানরা [[বিশ্বাস]] করেন, কুরআন গ্রন্থটি [[আল্লাহ|আল্লাহর]] বাণী এবং এটি তার দ্বারা স্বর্গীয় দূত জিব্রাইল-এর মাধ্যমে [[মুহাম্মদ]]-এর নিকট প্রেরিত। তাদের [[বিশ্বাস]] অনুসারে [[মুহাম্মদ]] স্রষ্টার সর্বশেষ বার্তাবাহক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম এবং কুরআন হচ্ছে সর্বোত্তম জীবন বিধান। কিন্তু কোরআনে এমন অনেক বিতর্কিত আয়াত আছে যেগুলো থেকে জঙ্গিগোষ্ঠী গুলো অনুপ্রাণিত হয়ে থাকে! তবে অনেক মুসলমানদের দাবি তারা নাকি এই আয়াতের ভুল ব্যাখ্যার ফলে জঙ্গি হয়!
 
মুসলমানরা মৃত্যুর পরে পুনরুত্থানের উপর বিশ্বাস করে। এই দিনটিকে হাশরের দিন বলা হয়। এই দিন প্রত্যেক মানুষের কৃতকর্মের বিচার করা হবে এবং এর ভিত্তিতে বেহেশত বা(স্বর্গ) দোযখে (নরক) পাঠানো হবে। তারা আরও বিশ্বাস করে ভাগ্যের ভাল-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।
 
[[ইহুদি ধর্ম|ইহুদি]] ও [[খৃস্ট ধর্ম|খৃস্ট ধর্মের]] ন্যায় ইসলাম ধর্মও [[ইব্রাহামীয় ধর্মসমূহ|ইব্রাহিমীয়]]।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | লেখক=Vartan Gregorian | শিরোনাম=Islam: A Mosaic, Not a Monolith | প্রকাশক=Brookings Institution Press | অবস্থান=Washington D.C. | বছর=2003 | আইডি={{আইএসবিএন|0-8157-3283-X}}|pages=p. ix}}</ref> বর্তমান বিশ্বে মুসলমানের সংখ্যা আনুমানিক ১.৮ বিলিয়ন এবং তারা পৃথিবীর [[প্রধান ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠীসমূহ।। এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠী]]। <ref>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক= Teece, Geoff |শিরোনাম=Religion in Focus: Islam |প্রকাশক=Smart Apple Media| বছর=2005| পাতাসমূহ=p. 10}}</ref> মুহাম্মদ ও তার উত্তরসূরীদের প্রচার ও যুদ্ধ জয়ের ফলশ্রুতিতে ইসলাম দ্রুত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Nelson|প্রথমাংশ=Lynn Harry|ইউআরএল=http://www.ku.edu/kansas/medieval/108/lectures/islam.html|শিরোনাম=Islam and the Prophet Muhammad|সংগ্রহের-তারিখ=2006-06-17|প্রকাশক=Kansas University}} - "One must remember that we are talking about the Muslim expansion, not Arab conquests. The expansion of Islam was as much, or perhaps much more, a matter of religious conversion than it was of military conquest."</ref> বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে, বিশেষ করে [[মধ্যপ্রাচ্য]], [[উত্তর আফ্রিকা]], [[দক্ষিণ এশিয়া]], [[পূর্ব আফ্রিকা]], [[পশ্চিম আফ্রিকা]], [[মধ্য এশিয়া]], [[দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া]], [[পূর্ব ইউরোপ|পূর্ব ইউরোপে]] মুসলমানরা বাস করেন। আরব দেশের মুসলমানরা মোট মুসলমান জনসংখ্যার শতকরা মাত্র ২০ ভাগ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক= John L Esposito|শিরোনাম=What Everyone Needs to Know About Islam |প্রকাশক=Oxford University Press US| বছর=2002| পাতাসমূহ=p. 2| আইডি={{আইএসবিএন|0-19-515713-3}}}}</ref> [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যসহ]] বেশ কিছু [[বলকান অঞ্চল]] দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম=Religion In Britain| ইউআরএল= http://www.statistics.gov.uk/cci/nugget.asp?id=293| লেখক=Office for National Statistics| তারিখ=2003-02-13| সংগ্রহের-তারিখ=2006-08-27}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম=Muslims in Europe: Country guide| ইউআরএল= http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/europe/4385768.stm| লেখক=BBC| তারিখ=2005-12-23| সংগ্রহের-তারিখ=2006-09-28}}</ref>