শিখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ |
||
২৪ নং লাইন:
|langs=[[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]], [[পাঞ্জাবী ভাষা|পাঞ্জাবি]]
}}
শিখ ধর্মের অনুসারীদেরকে '''শিখ''' বলা হয়। এই শব্দটি [[সংস্কৃত ভাষা]] থেকে এসেছে। মূলত সংস্কৃত ''শিষ্য'' শব্দ থেকে এই শব্দটি এসেছে। শিষ্য মানে শিক্ষার্থী বা শিক্ষানুরাগী। অথবা সংস্কৃত শব্দ [[শিক্ষা]] থেকে এই শব্দের উৎপত্তি, যার অর্থ হলো নির্দেশ, উপদেশ ইত্যাদি। ১৫ শতাব্দীতে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে এ ধর্মের গোড়াপত্তন হয়। একজন শিখ তার [[গুরু]]র অনুসারী হয়।
একজন শিখকে চেনার উপায় হলো পাঁচটি "ক"। ১-কেশ (চুল)। ২-কারা (শিখদের ডানহাতে পড়ার বিশেষ বন্ধনী)। ৩-কৃপাণ (ছোট এক প্রকারের তরবারি)। ৪-কাশেরা(বিশেষ ধরনের অন্তর্বাস)। ৫-কঙ্গ(পাগড়ীর সাথে থাকা চিরুনী)। তবে এগুলো তাদের চিহ্ন যাদেরকে ধর্মীয় নিয়ম মেনে বিশেষভাবে পরিশুদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া মুখভর্তি দাড়ি, পাগড়ি বা ডান হাতে ব্রেসলেট দেখে অনায়াসেই একজন শিখকে চিহ্নিত করা সম্ভব। ব্রেসলেটটিকে পাঞ্জাবি ভাষায় "কারা" বলা হয়। এছাড়া তাদের অধিকাংশ পুরুষের নামে "সিং" (সিংহ) এবং নারীদের নামে "কাউর" (রাজকন্যা) উপাধি থাকে। শিখদের অধিকাংশই বসবাস করে [[ভারত|ভারতের]] [[পাঞ্জাব]] এলাকায়। অবশ্য পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলেও তাদের বিস্তৃতি রয়েছে।
৩৩ নং লাইন:
! # !! নাম !! জন্ম তারিখ !! গুরুত্ব অর্জন !! মৃত্যু তারিখ !! বয়স <!--!! Father !! Mother-->
|-
|align=center| '''১'''
|-
|align=center| '''২'''
|-
|align=center| '''৩'''
|-
|align=center| '''৪'''
|-
|align=center| '''৫'''
|-
|align=center| '''৬'''
|-
|align=center| '''৭'''
|-
|align=center| '''৮'''
|-
|align=center| '''৯'''
|-
|align=center| '''১০'''
|}
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
== বহিঃসংযোগ ==
|