তুলসী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লব রানা (আলোচনা | অবদান)
→‎ব্যবহার: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
লব রানা-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে InternetArchiveBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৪৬ নং লাইন:
==ব্যবহার==
তুলসী গাছের নানা ঔষধি ব্যবহার রয়েছে। সর্দ্দি, কাশি, ঠাণ্ডা লাগা ইত্যাদি নানা সমস্যায় তুলসী ব্যবহার করা হয়। এ গাছের রস কৃমি ও বায়ুনাশক।<ref name="ঔষধী গাছ"/> ঔষধ হিসাবে এই গাছের ব্যবহার্য অংশ হলো এর রস, পাতা এবং বীজ। বাংলাদেশে যে চার প্রকার তুলসী গাছ দেখা যায় সেগুলি হলো: '''বাবুই তুলসী''', '''রামতুলসী''', '''কৃষ্ণ-তুলসী''', ও '''শ্বেত তুলসী'''।
*রোজ ভোরে তুলসিপাতার রস মধু দিয়ে মিশিয়ে খাবেন। ম্যালেরিয়া হওয়ার ভয় থাকবে না।
*ছেলেমেয়েদের সর্দিকাশি হয়েছে। এক ঝিনুক তুলসীপাতার রস নেবেন এবং তার সাথে পাঁচ ফোটা মধু মিশিয়ে খাওয়াবেন। সর্দিকাশি কমে যাবে।
*ঠান্ডা লেগে গেলে কান কট কট করছে। তুলসী পাতার রস ফোঁটা ফোঁটা কানে ফেলবেন । কান কট কট কমে যাবে।
*দাদ হয়েছে। চুলকিয়ে চুলকিয়ে হয়রান । তুলসীর রস আর লেবুর রস মিশিয়ে লাগাবেন । দাদ সেরে যাবে।
 
==তথ্যসূত্র==