গহীনে শব্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৪ নং লাইন:
'''গহীনে শব্দ''' ২০১০ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র । [[ইমপ্রেস টেলিফিল্ম]] এর এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন [[খালিদ মাহমুদ মিঠু]]। <ref>[http://omsnewsbd.com/?p=90142 আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে প্রদর্শনের জন্য মনোনীত হয়েছে 'গহীনে শব্দ']{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>। ছবির প্রধান তিনটি চরিত্র অভিনয় করেছেন ইমন, কুসুম সিকদার, আবুল হায়াত, সালিম সুলতান ও মাসুম আজিজ ।
 
==কাহিনী==
==সারাংশ==
নুরা একজন রাস্তার ভিখারী। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নুরা মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাজাকাররা ডাকাত সেজে এসে তা পা কেটে ফেলে তাঁকে পঙ্গু করে দেয়। তার এক মেয়ে আছে যার নাম স্বপ্না, নুরার ইচ্ছা যে তার মেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। নুরা লেখাপড়া করেনি ও তার মধ্যে এই পঙ্গুত্ব। কি করবে ভেবে না পেয়ে নুরা ভিক্ষা করতে শুরু করে।। ঢাকার রাস্তায় ভিক্ষা করে টাকা জমিয়ে মেয়ে স্বপ্নাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। নুরার গর্ব তার মেয়ে স্বপ্ন।
 
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় স্বপ্নার সাথে দেখা হয় নিলয়-এর। তারা একে অপরকে ভালবাসে ফেলে। নিলয় বিয়ে করতে চায় স্বপ্নাকে। কিন্তু স্বপ্না অত্যন্ত গরিব পরিবারের মেয়ে আর নিলয় তালুকদার পরিবারের ছেলে। স্বপ্না নিলয়কে সে বলতে পারে না যে তার বাবা একজন ভিক্ষুক। স্বপ্না জানে যে নিলয় তার পরিবারের ব্যপার জানলে তাকে বিয়ে করবে না।
 
একদিন ভিক্ষার করার সময় নিলয়ের সাথে নুরার দেখা হয় কিন্তু নিলয় জানে না এই নুরা ভিক্ষুক স্বপ্নার বাবা। নিলয় ঐ সময় তার মোবাইলে নুরার একটি ছবি তুলে রাখে। একদিন নিলয় বলে ঈদের ছুটিতে বেড়াতে যাবে স্বপ্নার গ্রামের বাড়িতে। স্বপ্নার অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিলয় স্বপ্নাকে রাজি করায়। নিলয় ঈদের ছুটিতে স্বপ্নার গ্রামের বাড়িতে আসে এবং স্বপ্নার বাবা নুরা-র সাথে দেখা হয়। দুজনেই চিন্তা করে যে তারা একে অপরকে কোথাও দেখেছে। কিন্তু সে সময় মনে করতে পারে না। স্বপ্নার গ্রামের বাড়ি থেকে ফেরার পথে মোবাইলে তুলে রাখা ছবি দেখে নিলয় মনে করতে পারে যে স্বপ্নার বাবাই নুরা ভিক্ষুক। কিন্তু স্বপ্নাকে সে এটা জানায় না।
 
নিলয় বাসায় স্বপ্নার কথা বলবে সে সাহসও পায় না। হঠাৎ একদিন স্বপ্না নিলয়ের মোবাইলে দেখতে পায় তার বাবার ছবি ভিক্ষুকের অবস্থায় এবং বুঝতে পারে নিলয় সব কিছু জানে। নিলয় জানে না সমাজ, পরিবার কিভাবে তাদের এই সম্পর্ককে বুঝবে। কিছু ভেবে না পেয়ে নিলয় উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে চলে যায় স্বপ্নাকে একটা চিঠি লিখে তার অক্ষমতার কথা বর্ননা করে।
 
== শ্রেষ্ঠাংশে ==