জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ImranAvenger (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: তথ্যসূত্র (+)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ImranAvenger (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: তথ্যসূত্র (+)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪০ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
'ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯’ এর মাধ্যমে 'জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর' প্রতিষ্ঠা হয়। এই আইনের অধীনে 'জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ'—ও প্রতিষ্ঠা হয়। একজন মহাপরিচালক 'ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর'—এর নেতৃত্ব দেন।<ref>{{cite news |title=Of my cosmetics, and my rights |url=https://www.thedailystar.net/law-our-rights/my-cosmetics-and-my-rights-1339681 |accessdate=24 June 2018 |work=The Daily Star |date=3 January 2017 |language=en}}</ref><ref>{{cite news |title=Consumer law violators to face jail |url=https://www.thedailystar.net/news-detail-60850 |accessdate=24 June 2018 |work=The Daily Star |date=29 October 2008 |language=en}}</ref> ভোক্তাগণ কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নিকট অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। অধিদপ্তর তদন্ত করে যদি অভিযোগ প্রমাণিত করতে পারে সেক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানা আরোপ করা হবে এবং জরিমানার ২৫ শতাংশ ভোক্তাকে প্রদান করা হবে।<ref>{{cite news |title=Putting Consumers Last |url=https://www.thedailystar.net/star-weekend/spotlight/putting-consumers-last-1383844 |accessdate=24 June 2018 |work=The Daily Star |date=31 March 2017 |language=en}}</ref> ক্ষতিগ্রস্থ ভোক্তা দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অধিদপ্তরের সুব্যক্ত অনুমতি ছাড়া কোনও আইনি ব্যবস্থা নিতে পারে না যা ভোক্তাদের সমর্থনকারী দলের সমালোচনার মুখে পড়ে যে আইন প্রকৃতপক্ষে ভোক্তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে।
 
==তথ্যসূত্র==