বাংলা বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আরাফাত হাসান (আলোচনা | অবদান)
মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক এবং অন্যরা বিশ্বকোষীয় প্রবন্ধে উল্লেখযোগ্য নন, তাদের কাজ এখনও অনুল্লেখ্য।
২৯ নং লাইন:
== বাংলাদেশে বিজ্ঞান কথাসাহিত্য==
কাজি আবদুল হালিমের '''মহাশূন্যের কান্না''' (কসমস এর কান্না) প্রথম আধুনিক [[পূর্ব বাংলা]] বিজ্ঞান কথাসাহিত্য উপন্যাস। স্বাধীনতার পর [[হুমায়ূন আহমেদ]] বাংলা সাহিত্যিক উপন্যাস, তোমাদের জন্য ভালোবাসা (প্রেমের সকলের জন্য) লিখেছেন।{{সত্যতা}} এটি ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই বইটি প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশী বিজ্ঞান কথাসাহিত্য উপন্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়। তিনি তারা তিন জন (তারা ছিল তিন), ইরিনা, অনন্ত নক্ষত্রবীথি(অ্যান্থল গ্যালাক্সী), ফাহা সোমিকোরন (ফিহা সমীকরণ) এবং অন্যান্য কাজ লিখেছিলেন।
বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃৎ হিসাবে মুহম্মদ জাফর ইকবালকে গণ্য করা হয়। তার প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার জনপ্রিয় বইয়ের নাম হচ্ছে কপোট্রনিক সুখ দুঃখ, ওমিক্রমিক রূপান্তর, টুকুনজিল, ক্রোমিয়াম অরণ্য, বেজি, নয় নয় শূন্য তিন। এছাড়াও উল্লেখযোগ্য লেখক হচ্ছেন অনিরুদ্ধ আলম, মোশতাক আহমেদ, নিপুণ আলম, রকিব হাসান, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, আলতামাশ পাশা, জাকারিয়া স্বপন প্রমুখ। মুহাম্মদ আনোয়ারুল হকের প্রিয় বিষয় হচ্ছে প্যারালাল ওয়ার্ল্ড ও বর্তমান সময়ের যুক্তিপূর্ণ বৈজ্ঞানিক রহস্য। অনিরুদ্ধ আলম রচিত উল্লেখযোগ্য সায়েন্স ফিকশনগুলো হল পিঁপড়ে (সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস), অপারেশন ক্যালপি বত্রিশ (সায়েন্স ফিকশন উপন্যাস), এবং ক্রিনোর অপেক্ষায় (সায়েন্স ফিকশন ছোট গল্প), তেইশশত দুই সালের এক জানুয়ারি (কল্পবিজ্ঞান ছোটো গল্প) ইত্যাদি।স্বপন।
 
== বিজ্ঞান কথাসাহিত্য পত্রিকা==