কিন্নর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ তথ্যছক সংশোধন |
অ যতিচিহ্ন সংশোধন |
||
১২ নং লাইন:
| বছর = ২০১১
| নগর = 0.00%
| সাক্ষরতা = ২০১১ সালে কিন্নরের সাক্ষরতার হার ৮০, ২০০১ সালের ৭৫.২০ র
| লিঙ্গানুপাত = ২০১১ সালে কিন্নর জেলার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০জন পুরুষে ৮১৯
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, শিশুর লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ ছেলেতে, ৯৫৩ জন মেয়ে,২০০১ সালে যা ছিল প্রতি ১০০০ ছেলেতে,৯৭৯ জন মেয়ে। <ref>[http://www.census2011.co.in/census/district/240-kinnaur.html]</ref>
| সমাহর্তা =
৩২ নং লাইন:
[[File:Kinnaur Kailash with Monolithic pillar a 79 feet vertical rock formation that resembles a Shivalinga.jpg|thumb|left|২০১৫ সালের জুন মাসে [[কল্পা,হিমাচল প্রদেশ|কল্পাগ্রাম]] থেকে ৭৯ফুটের একশিলা স্তম্ভ সমেত কিন্নর কৈলাশ।]]
==সাধারণ==
কিন্নর, রাজ্যের রাজধানী শিমলা থেকে {{রূপান্তর|২৩৫|km|abbr=on}}
শুধুমাত্র এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী সব বয়সের মানুষকে আকর্ষণ করে তা নয়।এখানকার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, রীতিনীতি ইত্যাদিও মানুষকে সমানভাবে আকর্ষণ করে।এখানকার মানুষের গভীর বিশ্বাস ও সংস্কৃতি আছে,সাধারণত, বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মে
== ভূগোল ==
জনসংখ্যার হিসাবে,কিন্নর [[ভারত|ভারতের]] ক্ষুদ্রতম জেলার
==জনগণ==
৪৪ নং লাইন:
নিম্ন কিন্নর, কিন্নর জেলার রামপুর বুশহর শহরের সঙ্গে সীমারেখায় চোরা এবং নিচর ও সাঙলা উপত্যকাসমূহ সহ কল্পা নিয়ে গঠিত। নিম্ন কিন্নরের মানুষেরা, প্রাথমিকভাবে ভূমধ্যসাগরীয় প্রকৃত ধরনের হয়।সংলগ্ন শিমলা জেলার বসবাসরত মানুষ, যাদের সাথে তাঁদের কিছু সম্বন্ধ আছে, তাদের থেকে এদের পার্থক্য করা কঠিন। নিম্ন কিন্নর জেলার মানুষের বেশিরভাগই হিন্দু, যদিও নৃ-ঐতিহাসিক কারণে বৌদ্ধ প্রভাব ক্রমবর্ধমান হয়েছে।
মধ্য কিন্নর,মুরাং তহসিল সহ কনম এবং কল্পার মধ্যবর্তী এলাকা নিয়ে গঠিত। মধ্য কিন্নরের মানুষেরা মিশ্র বর্ণগত সন্তানসমূহ।কি ছুজনেরা মঙ্গোলীয় ধরনের এবং কিছুজনের মধ্যে ভূমধ্যসাগরীয় বৈশিষ্ট্য আছে।কিছু ক্ষেত্রে নানারকম মাত্রার উপরিউক্ত দুই ধরনের সংমিশ্রনের রয়েছে।অধিবাসীরা বৌদ্ধ এবং
উচ্চ কিন্নর, জেলার অবশিষ্ট উত্তর-পূর্ব অংশ নিয়ে গঠিত,[[পো (শহর)]] এবং হাংরাং উপত্যকার মধ্যবর্তী এলাকা।হাংরাং উপত্যকা তিব্বতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত। উচ্চ কিন্নরের মধ্যে সর্বপ্রধান মঙ্গোলীয় প্রকৃতির হয় ,যদিও ভূমধ্যসাগরীয় বৈশিষ্ট্যর সঙ্গে কিছু মানুষজন পু-র কাছাকাছি এলাকায় দেখা যায়।কিছু ব্যক্তির আকৃতি বিভিন্ন মাত্রায় ভূমধ্যসাগরীয় এবং মঙ্গোলীয় উপাদানের মিশ্রণ প্রদর্শন করে। তবে হাংরাং উপত্যকার মানুষ প্রায় সর্বজনীন মঙ্গোলীয় প্রকৃতির হয়। তারা বেশিরভাগই মহাযান বৌদ্ধ ধর্ম পালন করেন।
|