কিন্নর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছক সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
যতিচিহ্ন সংশোধন
১২ নং লাইন:
| বছর = ২০১১
| নগর = 0.00%
| সাক্ষরতা = ২০১১ সালে কিন্নরের সাক্ষরতার হার ৮০, ২০০১ সালের ৭৫.২০ র তুলনায় ।পুরুষতুলনায়।পুরুষ এবং নারীর সাক্ষরতার হার যথাক্রমে ৮৭.২৭ এবং ৭০.৯৬। ২০০১ সালে পুরুষ এবং নারীর সাক্ষরতার হার ছিল যথাক্রমে ৮৪.৩০ এবং ৬৪.৪০। কিন্নর জেলার সর্বমোট সাক্ষরতার পরিমাণ ছিল ৬০,৬৯৯ যার মধ্যে পুরুষ এবং নারী যথাক্রমে ৩৬,৬৯৭ and ২৪,০০২ তুলনায় ২০০১ সালে জেলার সাক্ষরতার হার ছিল ৫১,৯১৩
| লিঙ্গানুপাত = ২০১১ সালে কিন্নর জেলার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০জন পুরুষে ৮১৯ নারী ।২০০১নারী।২০০১ সালে লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০জন পুরুষে ৮৫৭ নারী ছিল।জনগণনা ২০১১ অধিদপ্তরের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের গড় জাতীয় লিঙ্গ অনুপাত ৯৪০।
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, শিশুর লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০০০ ছেলেতে, ৯৫৩ জন মেয়ে,২০০১ সালে যা ছিল প্রতি ১০০০ ছেলেতে,৯৭৯ জন মেয়ে। <ref>[http://www.census2011.co.in/census/district/240-kinnaur.html]</ref>
| সমাহর্তা =
৩২ নং লাইন:
[[File:Kinnaur Kailash with Monolithic pillar a 79 feet vertical rock formation that resembles a Shivalinga.jpg|thumb|left|২০১৫ সালের জুন মাসে [[কল্পা,হিমাচল প্রদেশ|কল্পাগ্রাম]] থেকে ৭৯ফুটের একশিলা স্তম্ভ সমেত কিন্নর কৈলাশ।]]
==সাধারণ==
কিন্নর, রাজ্যের রাজধানী শিমলা থেকে {{রূপান্তর|২৩৫|km|abbr=on}} দুর ।দুর। এটি পূর্ব তিব্বত সীমান্তবর্তী এবং হিমাচল প্রদেশ রাজ্যের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। এটির তিনটি উচ্চ পর্বত পরিসর আছে ,[[জান্সকার]], [[হিমালয়]] এবং [[ধৌলাধর]] যেগুলি [[শতদ্রু উপত্যকা|শতদ্রু]] , [[স্পিতি উপত্যকা|স্পিতি]],[[বাস্পা উপত্যকা|বাস্পা]] এই তিনটি উপত্যকা এবং তাদের শাখাগুলিকে পরিবেষ্টন করে আছে।পাহাড়ের ঢলানগুলি পুরু কাঠ, ফলের বাগান, মাঠ ও ছবির মত একটা পল্লীতে মোড়া। কিন্নর কৈলাশ পর্বতের শিখরে একটি বিখ্যাত প্রাকৃতিক শিলা [[শিবলিঙ্গ]] আছে ।এইআছে।এই জেলাটি ১৮৮৯ সালে বহিরাগতের নিকট, প্রবেশের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।পুরানো [[হিন্দুস্তান-তিব্বত রোড]],[[শতদ্রু]] নদীর তীর ধরে কিন্নর উপত্যকার মধ্য দিয়ে গিয়ে,পরিশেষে [[শিপকি লা]] গিরিবর্ত্মে তিব্বত প্রবেশ করে।
 
শুধুমাত্র এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী সব বয়সের মানুষকে আকর্ষণ করে তা নয়।এখানকার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, রীতিনীতি ইত্যাদিও মানুষকে সমানভাবে আকর্ষণ করে।এখানকার মানুষের গভীর বিশ্বাস ও সংস্কৃতি আছে,সাধারণত, বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী ।তাঁরাবিশ্বাসী।তাঁরা বিশ্বাস করেন নির্বাসনে থাকার সময় পাণ্ডবগণ এসে এই জায়গায় বসবাস করেছিলেন(কারমু গ্রাম)। হাজার বছরের পুরানো বৌদ্ধমঠ আজও এখানে বর্তমান।বৌদ্ধ ও হিন্দু উভয় ধর্মের মানুষেরা শান্তিতে একত্রে বসবাস করেন যা প্রথাগত ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্বের প্রতীক। আপেল, চিলগোজা(বাদামী) এবং অন্যান্য শুকনো ফল এখানে উৎপাদিত হয়।উচ্চ ভূখণ্ডর জন্য এখানে দুঃসাহসিক ক্রীড়ার সুবিধা। ট্রেকিং রুটের মধ্যে 'কিন্নর কৈলাশের পরিক্রমা' একটি।
 
== ভূগোল ==
জনসংখ্যার হিসাবে,কিন্নর [[ভারত|ভারতের]] ক্ষুদ্রতম জেলার একটি ।একটি। এটি একটি পাহাড়ী এলাকা,যার ব্যাপ্তি {{রূপান্তর|২৩২০|থেকে|৬৮১৬|মিটার}}। এটি [[কিন্নর কৈলাশ পর্বত|কিন্নর কৈলাশের]] জন্য বিখ্যাত , যে পর্বতটি [[হিন্দুধর্ম|হিন্দুদের]] নিকট অত্যন্ত পবিত্র ।এটিপবিত্র।এটি [[তিব্বত]] সীমান্তের নিকট অবস্থিত।
 
==জনগণ==
৪৪ নং লাইন:
নিম্ন কিন্নর, কিন্নর জেলার রামপুর বুশহর শহরের সঙ্গে সীমারেখায় চোরা এবং নিচর ও সাঙলা উপত্যকাসমূহ সহ কল্পা নিয়ে গঠিত। নিম্ন কিন্নরের মানুষেরা, প্রাথমিকভাবে ভূমধ্যসাগরীয় প্রকৃত ধরনের হয়।সংলগ্ন শিমলা জেলার বসবাসরত মানুষ, যাদের সাথে তাঁদের কিছু সম্বন্ধ আছে, তাদের থেকে এদের পার্থক্য করা কঠিন। নিম্ন কিন্নর জেলার মানুষের বেশিরভাগই হিন্দু, যদিও নৃ-ঐতিহাসিক কারণে বৌদ্ধ প্রভাব ক্রমবর্ধমান হয়েছে।
 
মধ্য কিন্নর,মুরাং তহসিল সহ কনম এবং কল্পার মধ্যবর্তী এলাকা নিয়ে গঠিত। মধ্য কিন্নরের মানুষেরা মিশ্র বর্ণগত সন্তানসমূহ।কি ছুজনেরা মঙ্গোলীয় ধরনের এবং কিছুজনের মধ্যে ভূমধ্যসাগরীয় বৈশিষ্ট্য আছে।কিছু ক্ষেত্রে নানারকম মাত্রার উপরিউক্ত দুই ধরনের সংমিশ্রনের রয়েছে।অধিবাসীরা বৌদ্ধ এবং হিন্দু ।অনেকেরহিন্দু।অনেকের উভয় ধর্মের প্রতিই বিশ্বাস আছে। অধিকাংশ ঘরেই বৌদ্ধ পতাকা দেখতে পাওয়া যায়।
 
উচ্চ কিন্নর, জেলার অবশিষ্ট উত্তর-পূর্ব অংশ নিয়ে গঠিত,[[পো (শহর)]] এবং হাংরাং উপত্যকার মধ্যবর্তী এলাকা।হাংরাং উপত্যকা তিব্বতের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত। উচ্চ কিন্নরের মধ্যে সর্বপ্রধান মঙ্গোলীয় প্রকৃতির হয় ,যদিও ভূমধ্যসাগরীয় বৈশিষ্ট্যর সঙ্গে কিছু মানুষজন পু-র কাছাকাছি এলাকায় দেখা যায়।কিছু ব্যক্তির আকৃতি বিভিন্ন মাত্রায় ভূমধ্যসাগরীয় এবং মঙ্গোলীয় উপাদানের মিশ্রণ প্রদর্শন করে। তবে হাংরাং উপত্যকার মানুষ প্রায় সর্বজনীন মঙ্গোলীয় প্রকৃতির হয়। তারা বেশিরভাগই মহাযান বৌদ্ধ ধর্ম পালন করেন।