ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জাবিরটটক (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
জাবিরটটক (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
{{cquote|"নিঃসন্দেহে আমি তোমাকে (মুহাম্মদ) পাঠিয়েছি সত্যের সাথে সুসংবাদদাতা এবং সতর্ককারীরূপে। আর এমন কোনো সম্প্রদায় নেই, যাঁদের মধ্যে একজন সতর্ককারী পাঠানো হয়নি।"৩৫:২৪<ref name = "ফাহদ">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=পবিত্র কোরআনুল করীম (বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)|প্রকাশক=খাদেমুল-হারমাইন বাদশাহ ফাহদ, কোরআন মুদ্রণ প্রকল্প| বছর=১৪১৩| পাতাসমূহ=১৪৮০ পাতা}}</ref>}}
 
ইসলামের দৃষ্টিতে [[ইহুদি]] ও [[খ্রিস্টান]] উভয় ধর্মাবলম্বীরাই [[আব্রাহাম|ইব্রাহিমের]] শিক্ষার ঐতিহ্য পরম্পরা। উভয় ধর্মাবলম্বীকে কুরআনে "[[আহলে কিতাব]] বা গ্রন্থের অনুসারী" বলে সম্বোধন করা হয়েছে । কুরআনের সূরা আলে ইমরানে আহবান করা হয়েছে,
{{cquote|"তুমি (মুহাম্মদ) বল, হে কিতাবীগণ, এসো সেই কথায় যা তোমাদেরআমাদের এবং আমাদেরতোমাদের মধ্যে এক; যেনযে আমরা আল্লাহ[[আল্লাহ্]] ব্যতীত কারও ইবাদত নাকরি করি। না, কোনো কিছুকেই তাঁর শরিক নাবা করি।[[অংশ]] করি না, এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ব্যতীত উপাস্য হিসেবে গ্রহণ না করি। যদি তাঁরা মূখমুখ ফিরিয়ে নেয় তবে বল, তোমরা স্বাক্ষী থাক; অবশ্যই আমরা মুসলিম।[[মুসলিম]] বা আত্মসমর্পণকারী।"৩:৬৪<ref name="ফাহদ"/>}}
এই ধর্ম দুটির গ্রন্থসমূহের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয়ের উল্লেখ কুরআনেও রয়েছে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রয়েছে পার্থক্য। ইসলামি বিশ্বাসানুসারে এই দুই ধর্মের পন্ডিতগণ তাদের নিকট প্রদত্ত আল্লাহ্-এর বাণীর অর্থগত ও নানাবিধ বিকৃতসাধন করেছেন। ইহুদিগণ [[তৌরাত|তৌরাতকে]] ([[তোরাহ]]) ও খৃস্টানগণ [[ইনজিল]]কে [[নতুন বাইবেল]] বলে থাকে।