বাংলাদেশের নারী শিল্পীগণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
৭০ নং লাইন:
===চিত্রনিভা চৌধুরী===
[[চিত্রনিভা চৌধুরী]] ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে মুরশিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ডা. ভগবান চন্দ্র বসু এবং মা শরৎকুমারী দেবী। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ছিল চন্দ্রপুর, ত্রিপুরা। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি নোয়াখালির নিরঞ্জন চৌধুরির সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বিবাহের পর তাঁর স্বামীর উৎসাহে নন্দলাল বসুর অধ্যক্ষ থাকাকালে কলাভবনে মোটামুটি বছর পাঁচেক চিত্রশিল্প অধ্যয়ন করেছিলেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি তাঁর পাঠ শেষ করেন এবং কলাভবনে শিক্ষকতা করে এক বছর পর ছেড়ে দেন। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের উপাখ্যান এবং চরিত্রসমূহ তাঁর চিত্রশিল্পের বৈশিষ্ট্য ছিল। গ্রাম বাংলা এবং দেশীয় জীবনপ্রবাহ তাঁর কাজের মধ্যে অঙ্গীভূত ছিল। তাঁর বেশির ভাগ শিল্পসৃষ্টিই জলরং এবং প্যাস্টেলের উপস্থাপনা ছিল।
 
===কামিনী সুন্দরী পাল===
[[কামিনী সুন্দরী পাল]] হলেন শশীভূষণ পালের স্ত্রী, যিনি ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে মহেশ্বরপাশা স্কুল অফ আর্ট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কামিনী দেবী সূচীশিল্পের শিক্ষিকা হিসেবে ওই স্কুলে যোগদান করেন। এমব্রয়ডারি চিত্রশিল্পের জন্যে তিনি স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ট্রেনিং ছিলনা। তিনি খুলনার খালিশপুরে ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতার নাম রাইচন দাস। তাঁর চিত্রশিল্পের বিষয় ছিল বিখ্যাত ব্যক্তিদের প্রতিকৃতি এবং পলাশির যুদ্ধের মতো ঐতিহাসিক ঘটনা।