বাংলাদেশের নারী শিল্পীগণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
৬৮ নং লাইন:
রানি চন্দ হলেন মুকুল চন্দ্র দে মহাশয়ের ভগিনী। তিনি মেদিনীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। রানি চন্দ ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে কলাভবনে এসেছিলেন এবং সৌভাগ্যক্রমে নন্দলাল বসু এবং অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তত্ত্বাবধানে চিত্রশিল্প অধ্যয়ন করেছিলেন। তিনি জলরং, টেম্পারা, ক্রেয়ন, চক, উডকাট এবং লিনোকাট মাধ্যমে কাজ করেছিলেন। 'ভারত ছাড়ো' আন্দোলনে যুক্ত থাকার জন্যে তাঁকে কারাবরণ করতে হয়েছিল।
 
===চিত্রনিভা চৌধুরী===
[[চিত্রনিভা চৌধুরী]] ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে মুরশিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ডা. ভগবান চন্দ্র বসু এবং মা শরৎকুমারী দেবী। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ছিল চন্দ্রপুর, ত্রিপুরা। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি নোয়াখালির নিরঞ্জন চৌধুরির সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বিবাহের পর তাঁর স্বামীর উৎসাহে নন্দলাল বসুর অধ্যক্ষ থাকাকালে কলাভবনে মোটামুটি বছর পাঁচেক চিত্রশিল্প অধ্যয়ন করেছিলেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি তাঁর পাঠ শেষ করেন এবং কলাভবনে শিক্ষকতা করে এক বছর পর ছেড়ে দেন। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের উপাখ্যান এবং চরিত্রসমূহ তাঁর চিত্রশিল্পের বৈশিষ্ট্য ছিল। গ্রাম বাংলা এবং দেশীয় জীবনপ্রবাহ তাঁর কাজের মধ্যে অঙ্গীভূত ছিল। তাঁর বেশির ভাগ শিল্পসৃষ্টিই জলরং এবং প্যাস্টেলের উপস্থাপনা ছিল।