গোপালগঞ্জ জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
 
== ভৌগলিক অবস্থান ও সীমানা ==
বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাংশে [[মধুমতি নদী]] বিধৌত একটি জেলা। ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ১৪টি জেলার একটির নাম গোপালগঞ্জ। এই জেলা ২৩০৩৬২৩°৩৬' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৯০৫১৮৯°৫১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। বর্তমানে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে এর গড় উচ্চতা ৪৬ ফুট। এ জেলার পূর্বে [[মাদারীপুর জেলা|মাদারিপুর জেলা]] ও [[বরিশাল জেলা]], দক্ষিণে [[পিরোজপুর জেলা]], [[বাগেরহাট জেলা]] ও [[খুলনা জেলা]], পশ্চিমে [[নড়াইল জেলা]] ও [[মাগুরা জেলা]] এবং উত্তরে [[ফরিদপুর জেলা]] অবস্থিত। এ জেলার পূর্ব সীমানার খাটরা গ্রামের অধিবাসী হিন্দু ধর্মালম্বীরাই এ অঞ্চলে প্রথমে বসতি স্থাপন করে। ধারণা করা হয়, এটি বল্লাল সেনের আমলের (১১০৯-১১৭৯ খ্রিষ্টাব্দ) ঘটনা। এর আয়তন ১৪৮৯ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা প্রায় ১১ লাখ। নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান সমান। [[মুসলমান]] ৬৩.৬২%, [[হিন্দু]] ৩৫.১৩%, [[খ্রিষ্টান]] ১.২০% এবং অন্যান্য ০.০২%। শিক্ষার গড় হার ৩৮.০৭%। জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশা [[কৃষি]]। প্রধান ফসল [[ধান]], [[পাট]], আঁখ ও বাদাম। বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদির মধ্যে রয়েছে চিনা, কাউন, আউশ ধান। জেলার প্রধান রপ্তানি ফসল [[পাট]] ও [[তরমুজ]]। প্রাচীন নির্দেশনাদির মধ্যে আছে চন্দ্রভর্মা ফোর্ট (কোটাল দূর্গ), বহলতলী [[মসজিদ]] ([[১৫৪৩]] খ্রিস্টাব্দ), সেন্ট মথুরনাথ এজি চার্চ, শ্রীধাম ওড়াকান্দির শ্রী হরিমন্দির, ননী ক্ষীরের নবরত্ন মন্দির, কোর্ট মসজিদ, কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি, দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি ইত্যাদি।
 
== প্রশাসনিক এলাকাসমূহ ==