পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
নিরপেক্ষতা ও আলাদা অনুচ্ছেদে মামলার বিষয়
৩৩ নং লাইন:
| footnotes =
}}
'''পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়''' একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী অভিনেতা। পাশাপাশি তিনি একজন নাট্যকার, আবৃত্তিকার ও সংগঠক।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=2009&table=april2015&date=2015-04-18&page_id=4|শিরোনাম=প্রমার অনুষ্ঠানে পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় ।। চট্টগ্রামের মানুষের আবৃত্তি চর্চা সত্যি প্রশংসনীয়|কর্ম=দৈনিক আজাদী|তারিখ=১৮ এপ্রিল ২০১৫|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ও সংগঠক। ১৯৮০-র দশকের শুরুতে ''[[সকাল সন্ধ্যা]]'' নামক টিভি সিরিয়ালে 'শাহেদ' চরিত্রে অভিনয় করে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা পান। তিনি [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] মহাপরিচালক ও [[বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা]]র ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
 
==কর্মজীবন==
তাঁরতার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের শুরু [[মোরশেদুল ইসলাম]] পরিচালিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ''[[আগামী (চলচ্চিত্র)|আগামী]]'' দিয়ে। এরপর তিনি [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক]] ''[[একাত্তরের যীশু]]'' চলচ্চিত্রে পাদ্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এছাড়া ২০১১ সালের আরও দুটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ''[[আমার বন্ধু রাশেদ]]'' ও ''[[গেরিলা (চলচ্চিত্র)|গেরিলা]]''য় অভিনয় করেন। [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল]] রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে ''আমার বন্ধু রাশেদ'' নির্মাণ করেছেন [[মোরশেদুল ইসলাম]] এবং ''গেরিলা'' নির্মাণ করেছেন [[নাসির উদ্দীন ইউসুফ]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.jagonews24.com/entertainment/news/20151/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7|শিরোনাম=সেলুলয়েডের ফিতায় মুক্তিযুদ্ধ|কর্ম=জাগো নিউজ|তারিখ=২৫ মার্চ ২০১৫|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭}}</ref>
 
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] মহাপরিচালক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপত্র পান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bangla.bdnews.com/news/4230|শিরোনাম=বিটিভি’র মহাপরিচালক হচ্ছেন পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়|কর্ম=[[বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম]]|তারিখ=২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120505015756/http://bangla.bdnews.com/news/4230|আর্কাইভের-তারিখ=৫ মে ২০১২|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ২০১২ সালের ১৯ এপ্রিল তিনি [[বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা|বিএফডিসির]] ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.jaijaidinbd.com/?view=details&type=single&pub_no=102&cat_id=1&menu_id=63&news_type_id=1&index=1&archiev=yes&arch_date=19-04-2012|শিরোনাম=
এফডিসির এমডি পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়|কর্ম=[[যায়যায়দিন]]|তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১২|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭}}</ref> ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকাকালীন তিনি [[বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড]] তুলে দিয়ে গ্রেডিং সিস্টেম চালুর পরিকল্পনা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.banglanews24.com/entertainment/news/bd/165382.details|শিরোনাম=
সেন্সর বোর্ড বলে কিছু থাকছে না আর : পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়|কর্ম=[[বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম]]|তারিখ=জানুয়ারি ১২, ২০১৩ |সংগ্রহের-তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭}}</ref>
 
বিএফডিসির দ্বায়িত্বে থাকাকালে মালামাল ক্রয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সংস্থার সাবেক এমডি ও বিশিষ্ট অভিনেতা পীযুষ বন্দোপাধ্যায়সহ চার জনের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার তেজগাঁও থানায় বাদী হয়ে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দুর্নীতির অভিযোগে পীযুষ বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা| সমকাল |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1510166155?fbclid=IwAR14Ycu9DSIXUC_rWOJgZi65jJ8h8Ql_sRG2zB1NiyJXPjDlYS-IAnNYq88 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯}}</ref>। মামলার এজাহারে বলা হয়, বিদেশ থেকে চলচ্চিত্র সাসগ্রী কেনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দাম উল্লেখ করে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করা হয়। এতে তারা নিজেরা লাভবান হয়েছেন ও অন্যকে লাভবান হতে সহায়তা করা হয়েছে।
 
==চলচ্চিত্রপঞ্জি==
৮৩ ⟶ ৮১ নং লাইন:
|}
==দুর্নীতির মামলা==
বিএফডিসির দ্বায়িত্বে থাকাকালে মালামাল ক্রয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সংস্থার সাবেক এমডি ও বিশিষ্ট অভিনেতা পীযুষ বন্দোপাধ্যায়সহ চার জনের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার তেজগাঁও থানায় বাদী হয়ে মামলা করে [[দুর্নীতি দমন কমিশন (বাংলাদেশ)|দুর্নীতি দমন কমিশন]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দুর্নীতির অভিযোগে পীযুষ বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা| সমকাল |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1510166155?fbclid=IwAR14Ycu9DSIXUC_rWOJgZi65jJ8h8Ql_sRG2zB1NiyJXPjDlYS-IAnNYq88 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯}}</ref>। মামলার এজাহারে বলা হয়, বিদেশ থেকে চলচ্চিত্র সাসগ্রী কেনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দাম উল্লেখ করে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করা হয়। এতে তারা নিজেরা লাভবান হয়েছেন ও অন্যকে লাভবান হতে সহায়তা করা হয়েছে।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}