নিরূপা রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ
সম্প্রসারণ, মৃত্যু ও উত্তরাধিকার
১৯ নং লাইন:
 
==প্রারম্ভিক জীবন ও বিবাহ==
নিরূপা রায় ১৯৩১ সালের ৪ঠা জানুয়ারি [[ব্রিটিশ ভারত]]ের [[বোম্বে প্রেসিডেন্সি]]র (বর্তমান [[গুজরাট]]) বলসাড় জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম কোকিলা কিশোরচন্দ্র বুলসারা।<ref name="টিওআই-২০০৪">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Screen 'mother' Nirupa Roy no more - Times of India |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/hindi/bollywood/news/screen-mother-nirupa-roy-no-more/articleshow/885067.cms |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=[[দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া]] |তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০০৪ |ভাষা=en}}</ref> তিনি ১৫ বছর বয়সে কামাল রায়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং [[মুম্বই]]য়ে চলে যান। এই দম্পতির দুই পুত্র - যোগেশ ও কিরণ। চলচ্চিত্রে শিল্পে যোগ দেওয়ার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করে নিরূপা রায় রাখেন। তিনি গুজরাটি এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরুর পূর্বে বাচ্চাদের [[গুজরাটি ভাষা|গুজরাটি]] শিখাতেন।
 
==কর্মজীবন==
১৯৪৬ সালে তিনি ও তার স্বামী একটি গুজরাটি পত্রিকায় অভিনয়শিল্পী অনুসন্ধানের বিজ্ঞাপন অনুসারে তার তথ্য পাঠান। তিনি নির্বাচিত হন এবং গুজরাটি চলচ্চিত্র ''রণকদেবী'' (১৯৪৬) দিয়ে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন।তিনি ''গণসুন্দরী'' (১৯৪৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন।<ref name="টিওআই-২০০৪"> একই বছর তিনি তার প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র ''অমর রাজ''-এ অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ ও ১৯৫০-এর দশকে পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয় করে সফলতা অর্জন করেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ''মীরা বাঈ'' (১৯৪৭), ''সত্যয়ন সাবিত্রী'' (১৯৪৮) ও ''হর হর মহাদেব'' (১৯৫০)। তার অভিনীত অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র হল ''[[দো বিঘা জমিন]]'' (১৯৫৩), এই ছবিতে তিনি ১৯৪০তার সর্বোচ্চ অভিনয় প্রতিভা প্রদর্শন করেন।<ref name="টিওআই-২০০৪"/> ''[[মুনিমজী]]'' (১৯৫৫) চলচ্চিত্রে তিনি প্রথম মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।<ref name="ইন্ডিয়া-টুডে-২০১৯">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Javed Akhtar on Nirupa Roy 87th birth anniversary: She looked like Goddess in mother roles |ইউআরএল=https://www.indiatoday.in/movies/bollywood/story/javed-akhtar-on-nirupa-roy-87th-birth-anniversary-she-looked-like-goddess-in-mother-roles-1423406-2019-01-04 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=[[দি ইন্ডিয়া টুডে]] |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৯ |ভাষা=en}}</ref> এই কাজের জন্য তিনি তার প্রথম [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ''[[ছায়া (চলচ্চিত্র)|ছায়া]]'' (১৯৬১)১৯৫০''[[শেহনাই (১৯৬৪-এর দশকেচলচ্চিত্র)|শেহনাই]]'' পৌরাণিক(১৯৬৪) চরিত্রেচলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।
 
১৯৭০-এর দশকে তাকে [[অমিতাভ বচ্চন]] ও [[শশী কাপুর]]ের মায়ের চরিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। বচ্চনের মায়ের চরিত্রে তার উল্লেখযোগ্য কাজ হল ''[[দিওয়ার]]'' (১৯৭৫), ''[[অমর আকবর অ্যান্থনি]]'' (১৯৭৭) ''খুন পাসিনা'' (১৯৭৭) ও ''মুকাদ্দার কা সিকান্দার''<ref name="টিওআই-২০০৪"/><ref name="ইন্ডিয়া-টুডে-২০১৯"/> ''দিওয়ার'' (১৯৭৫) ছবিতে তার অভিনয় এবং মা ও ছেলের চরিত্রের সংলাপগুলো হিন্দি চলচ্চিত্রে এক ধরনের গতানুগতিক ধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং "মেরে পাস মা হ্যায়" সংলাপটি কাল্ট তকমা লাভ করে।<ref name="এনডিটিভি-২০১৮">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Deewar's Maa Nirupa Roy's Sons Fight Over Her Property |ইউআরএল=https://www.ndtv.com/entertainment/deewars-maa-nirupa-roys-sons-fight-over-her-property-1798394 |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=এনডিটিভি |এজেন্সি=প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া |তারিখ=১০ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>
 
==মৃত্যু ও উত্তরাধিকার==
রায় ২০০৪ সালের ১৩ই অক্টোবর ৭৩ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে আনুমানিক ১০ লাখ রুপীর বিনিময়ে মালাবর হিল প্রপার্টি নামে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করেন। তার মৃত্যুর পর তার স্বামী কামাল রায় এই সম্পত্তির মালিক হন। ২০১৫ সালে কামাল রায়ের মৃত্যুর পর তার দুই পুত্রের মধ্যে এই সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ দেখা দেয়।<ref name="এনডিটিভি-২০১৮"/><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=নাজিয়া |প্রথমাংশ1=সৈয়দ |শিরোনাম=Battle between Nirupa Roy’s sons gets uglier |ইউআরএল=https://mumbaimirror.indiatimes.com/mumbai/crime/battle-between-nirupa-roys-sons-gets-uglier/articleshow/62436760.cms |সংগ্রহের-তারিখ=১৩ মে ২০১৯ |কর্ম=মুম্বই মিরর |তারিখ=১০ জানুয়ারি ২০১৮ |ভাষা=en}}</ref>
 
==পুরস্কার ও সম্মাননা==