ক্রেগ কামিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ঘরোয়া ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
২ নং লাইন:
| name = ক্রেগ কামিং
| image = Craig Cumming 2.jpg
| caption = ২০০৪ সালের গৃহীত স্থিরচিত্রে ক্রেগ কামিং
| country = নিউজিল্যান্ড
| fullname = ক্রেগ ডেরেক কামিং
১০৪ ⟶ ১০৫ নং লাইন:
 
== ঘরোয়া ক্রিকেট ==
খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে [[Canterbury cricket team|ক্যান্টারবারির]] পক্ষে খেলেছেন। এ দলটির পক্ষেই প্রথম-শ্রেণীর খেলা ও লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২০০৬-০৭ মৌসুমে স্টেট চ্যাম্পিয়নশীপ, স্টেট শীল্ড ও স্টেট টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় [[Otago Volts|ওতাগো ভোল্টসের]] পক্ষে খেলেন ও এক পর্যায়ে দলের সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
 
নিউজিল্যান্ডীয় ঘরোয়া [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট]] প্রতিযোগিতা [[প্লাঙ্কেট শীল্ড|প্লাঙ্কেট শীল্ডে]] ৬,৫৮৯ রান তুলে সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। ঘরোয়া পর্যায়ে কিছু ভালোমানের খেলা প্রদর্শন করেছিলেন। ওতাগোর পক্ষে ৪৬.৯৩ গড়ে ৭৫১ রান তুলেন। ২০০৮-০৯ মৌসুমে এ সংগ্রহকে প্রায় ৬০-এর কাছাকাছি গড়ে ৭৮৪ রানে নিয়ে যান।
 
ডানহাতি [[ব্যাটিং অর্ডার|উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান]] হিসেবে ক্রেগ কামিং খেলতেন। ৯৯টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে, ১০৩টি [[লিস্ট এ ক্রিকেট]] বা সীমিত ওভারের খেলা ও ৯টি [[টুয়েন্টি২০]] খেলায় অংশ নিয়েছেন। [[Hawke Cup|হক কাপে]] সাউথ ক্যান্টারবারির পক্ষে খেলেছেন ক্রেগ কামিং। পারিওরা ক্রিকেট ক্লাবে খেলেছেন।
২০০৪-০৫ মৌসুমে সফরকারী [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে বেশ আকর্ষণীয়ভাবে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। ক্রাইস্টচার্চে প্রতিপক্ষীয় বোলারদেরকে রুখে ৭৪ রান করেন। তবে, এরপর থেকেই তিনি তাঁর খেলায় খেঁই হারিয়ে ফেলেন। এরপর একই মৌসুমে নিজ দেশে সফরকারী [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা]] ও ২০০৬-০৭ মৌসুমে আবারও টেস্ট খেলার জন্যে মনোনীত হন। কিন্তু, তিনি আর অন্য কোন ইনিংসে অর্ধ-শতকের কোটা স্পর্শ করতে ব্যর্থ হন।
 
নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন তিনি। ২০০৪-০৫ মৌসুমে সফরকারী [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে বেশ আকর্ষণীয়ভাবে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। ক্রাইস্টচার্চে প্রতিপক্ষীয় বোলারদেরকে রুখে ৭৪ রান করেন। তবে, এরপর থেকেই তিনি তাঁর খেলায় খেঁই হারিয়ে ফেলেন। এরপর একই মৌসুমে নিজ দেশে সফরকারী [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা]] ও ২০০৬-০৭ মৌসুমে আবারও টেস্ট খেলার জন্যে মনোনীত হন। কিন্তু, তিনি আর অন্য কোন ইনিংসে অর্ধ-শতকের কোটা স্পর্শ করতে ব্যর্থ হন।
 
[[নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট]] কর্তৃপক্ষ ফাস্ট বোলারদের মান যাচাই বাছাই করতে তাকে পুণরায় দলে রাখে। ২০০৭-০৮ মৌসুমে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] গমনে টেস্ট দলে ঠাঁই দেয়া হয়। কিন্তু, [[ডেল স্টেইন|ডেল স্টেইনের]] বাউন্সারের তোপে তাকে অনেক আগেই দেশে চলে আসতে হয়েছিল। ২০০৩-০৪ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয়সারির [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]] দল হিসেবে পাকিস্তান গমন করলেও সীমিত ওভারের খেলায়ও স্থানচ্যূত হন। নিজস্ব বারোটি ওডিআইয়ে একবারও [[শতক (ক্রিকেট)|অর্ধ-শতকের]] ইনিংস খেলার সুযোগ পাননি।
 
২০০৬-০৭ মৌসুমে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেন।
 
== তথ্যসূত্র ==