মাহফুজ উল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
১৫ নং লাইন:
 
==প্ররম্ভিক জীবন==
মাহফুজ ১৯৫০ সালের ১০ মার্চ [[নোয়াখালী|নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে]] জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=চলে গেলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক মাহফুজ উল্লাহ |ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/spotlight/47663/%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%93-%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9C-%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9 |ওয়েবসাইট=ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯}}</ref> তার পিতার নাম হাবিবুল্লাহ এবং মাতার নাম ফয়জুননিসা বেগম। মাহফুজ ভারতীয় উপমহাদেশে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত [[মুজফ্‌ফর আহ্‌মেদ (রাজনীতিবিদ)|মুজফ্‌ফর আহ্‌মেদের]] দৌহিত্র।<ref name="মানব"/> তার বড় ভাই অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ১৯৭২ সালে পদার্থবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ও ১৯৭৪ সালে সাংবাদিকতায় পুনরায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Mr. Mahfuz Ullah Adjunct Professor |ইউআরএল=http://faculty.daffodilvarsity.edu.bd/profile/jmc/mahfuz1950.html |ওয়েবসাইট=faculty.daffodilvarsity.edu.bd |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190421111528/http://faculty.daffodilvarsity.edu.bd/profile/jmc/mahfuz1950.html |আর্কাইভের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ছাত্র রাজনীতির কারণে [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] সামরিক শাসনামলে তাকে [[ঢাকা কলেজ]] থেকে বহিষ্কার করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=না ফেরার দেশে সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ |ইউআরএল=https://www.dhakatimes24.com/2019/04/21/120340/%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9C-%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9 |ওয়েবসাইট=ঢাকা টাইমস |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯}}</ref>
 
তৎকালীন [[বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন|পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের]] কর্মী হিসেবে [[এগারো দফা কর্মসূচী|ঊনসত্তরের ১১ দফা আন্দোলনে]] অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
 
== কর্মজীবন ==
ছাত্রাবস্থাতেই মাহফুজ উল্লাহ সাংবাদিকতা পেশায় কাজ শুরু করেন। ১৯৭২ সালে [[সাপ্তাহিক বিচিত্রা]]র জন্মলগ্ন থেকেই এ পত্রিকার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।<ref name="মানব">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=না ফেরার দেশে মাহফুজ উল্লাহ (১৯৫০-২০১৯) |ইউআরএল=http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=169145 |ওয়েবসাইট=মানবজমিন |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯}}</ref> মাঝে [[চীন]] গণপ্রজাতন্ত্রে বিশেষজ্ঞ হিসেবে, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপদূতাবাসে কাজ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=চলে গেলেন সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ |ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/national/2019/04/21/761196 |ওয়েবসাইট=কালের কণ্ঠ |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |ভাষা=bn}}</ref> বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় বাংলা ও ইংরেজি দৈনিকে কাজ করেছেন। রেডিও ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান উপস্থাপনাসহ একাধিক টক শো অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে [[সংবাদ]] ও [[রাজনীতি]] নিয়ে নানামুখী বিশ্লেষণ করতেন। মৃত্যুর পূর্বে তিনি [[ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি]] সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Mr. Mahfuz Ullah |ইউআরএল=http://faculty.daffodilvarsity.edu.bd/profile/jmc/mahfuz1950.html |ওয়েবসাইট=faculty.daffodilvarsity.edu.bd |সংগ্রহের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190421111528/http://faculty.daffodilvarsity.edu.bd/profile/jmc/mahfuz1950.html |আর্কাইভের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
তিনি ''সেন্টার ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট'' নামে একটি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name="মানব"/> তিনি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একজন সক্রিয় পরিবেশবিদ ছিলেন এবং বাংলাদেশে তিনিই পরিবেশ সাংবাদিকতার সূচনা করেন। এছাড়ও তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের এবং আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংগঠন ''ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার''-এর আন্তর্জাতিক পরিচালনা পর্ষদের প্রথম বাংলাদেশী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref name="মানব"/>