আহসান মঞ্জিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৯ নং লাইন:
আহসান মঞ্জিল প্রাসাদশীর্ষে দৃশ্যমান সুউচ্চ গম্বুজটি এই গোলাকার কক্ষের উপরেই নির্মিত। দক্ষিণ পোর্চের নিচে থেকে বারান্দা পেরিয়ে এই গোলাকার কক্ষ দিয়ে দোতলায় উঠা-নামার জন্য নির্মিত বৃহৎ কাঠের সিঁড়িতে যাওয়া যায়। হাতির মাথার কঙ্কালসহ এ কক্ষে প্রদর্শিত ঢাল- তরবারি, অলংকৃত কাঠের বেড়া ইত্যাদি আহসান মঞ্জিলে প্রাপ্ত নওয়াবদের ব্যভৃত মূল নিদর্শন।
===গ্যালারী ৫: প্রধান সিঁড়িঘর (নিচতলা)===
[[File:Ahsan Manzil, Puran Dhaka 06.jpg|thumb|নিচতলার সিড়িঘর]]
বাংলার স্থাপত্যে এরূপ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত কাঠের সিঁড়ি সাধারণত দেখা যায় না। ১৯০৪ সালে গৃহীত আলোকচিত্র অনুযায়ী সিঁড়িটি সংস্কার সাধন ও মূলানুরূপ নিদর্শন দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে। এখানে প্রদর্শিত বর্শা- বল্লম, ঢাল-তলোয়ারগুলো আহসান মঞ্জিলে প্রাপ্ত। নওয়াবদের আমলে এই সিঁড়িকক্ষে স্বর্ণমণ্ডিত [[ভিজিটর বুক]] রাখা হতো।
 
===গ্যালারী ৬: আহসানুল্লাহ মেমোরিয়াল হাসপাতাল===
নওয়াব আহসানুল্লাহর কন্যা নওয়াবজাদী আখতার বানু বেগম ঢাকার [[টিকাটুলি|টিকাটুলিতে]] ‘[[স্যার আহসানুল্লাহ মেমোরিয়াল হসপিটাল]]’ নামে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৫ সালের ৯ জুলাই বাংলার তৎকালীন গভর্নর হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন। কিন্তু ১৯৪০ সালে সেটা বন্ধ হয়ে যায়। আহসান মঞ্জিল অধিগ্রহণের সময় উক্ত হাসপাতালে ব্যবহৃত বেশকিছু সরঞ্জামাদি ও খাতাপত্র এখানে পাওয়া যায়, যার কিছু এই কক্ষে প্রদর্শন করা হয়েছে।