বাংলা ভাষা প্রচলন আইন, ১৯৮৭: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
২১ নং লাইন:
 
== পরবর্তী ঘটনাক্রম ==
২০১১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বিচার কাজে ১৯৮৭ সালের বাংলা ভাষা প্রচলন আইনের প্রয়োগ বিষয়ে একটি সুপারিশ পেশ করে বাংলাদেশের [[আইন কমিশন (বাংলাদেশ)|আইন কমিশন]]।<ref name=":8">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-02-24/news/227217|শিরোনাম=উচ্চ আদালতে বাংলা প্রচলন|ওয়েবসাইট=www.prothom-alo.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-22|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120227223332/http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-02-24/news/227217|আর্কাইভের-তারিখ=২০১২-০২-২৭|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref name=":9">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.jaijaidinbd.com/feature/law-and-justice/37309/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6|শিরোনাম=আইন কমিশনের সুপারিশ|ওয়েবসাইট=www.jaijaidinbd.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-22}}</ref> একুশে ফেব্রুয়ারি আগেই দুইটি ঘোষণাপত্র জারি এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আইন কমিশন সুপারিশে উল্লেখ করে।<ref name=":9" /> মহান একুশে পালনের একটি প্রকৃষ্ট উপায় হবে বলেও সুপারিশে উল্লেখ করা হয়। আইন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান শাহ আলম বলেন, একটি ক্ষুদ্র মহল উচ্চ আদালতে গোষ্ঠী আধিপত্য বজায় রাখতে বাংলাকে বর্জন করে ইংরেজি আঁকড়ে আছেন বলে প্রতীয়মান হয়।<ref name=":8" />
 
২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে হাইকোর্টে আইনজীবী ড. ইউনুস আলী আকন্দের একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বাংলা ভাষা প্রচলন আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী অফিস-আদালত, গণমাধ্যমসহ সর্বত্র বাংলা ভাষা ব্যবহারের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।<ref name=":7">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ajkerkagoj.com.bd/editorial/2019/03/05/7792|শিরোনাম=বাংলা ভাষার প্রতি অবহেলা নয়,হতে হবে আন্তরিক|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2019-03-05|ওয়েবসাইট=আজকের কাগজ|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190422174956/https://www.ajkerkagoj.com.bd/editorial/2019/03/05/7792|আর্কাইভের-তারিখ=2019-04-22|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-22}}</ref> পাশাপাশি দূতাবাস ও বিদেশি প্রতিষ্ঠান ছাড়া দেশের সব সাইনবোর্ড, নামফলক ও গাড়ির নম্বর প্লেট, বিলবোর্ড এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার বিজ্ঞাপন বাংলায় লেখা ও প্রচলনের নির্দেশ দেন।<ref name=":7" /> সকলপ্রকার নামফলকে বাংলা ব্যবহার করতে বলেন। আদালতের আদেশের তিন মাস পর ২০১৪ সালের ১৪ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডগুলোকে আদেশটি কার্যকর করতে বলে। কিন্তু সে আদেশের বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে এক চিঠির মাধ্যমে সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড, ব্যানার, গাড়ির নম্বর প্লেটে বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করার অনুরোধ জানায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।<ref name=":7" />