অ্যাডিলেড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
৪৯ নং লাইন:
অ্যাডিলেড শহরটিকে যুক্তরাজ্যের রাজা ৪র্থ উইলিয়ামের রাণী অ্যাডিলেডের (জাক্স-মাইনিঙেনে থেকে আগত) নামে নামকরণ করা হয়। শহরটিকে ১৮৩৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্রিটিশ প্রদেশের রাজধানী হিসেবে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়। অ্যাডিলেডের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন কর্নেল উইলিয়াম লাইট শহরটির নকশা করেন এবং টরেন্স নদীর কাছে শহরটির অবস্থান নির্বাচন করেন, যেখানে আদিবাসী কাউরনা জাতির লোকেরা বাস করত। লাইট শহরটিকে বর্গজালিকার মত করে সাজান, যাতে অনেক বৃক্ষশোভিত রাজপথ বা বুলেভার্ড এবং বড় বড় নাগরিক চত্বর ছিল এবং গোটা শহরটিকে অ্যাডিলেড পার্কল্যান্ড উদ্যানটি ঘিরে রেখেছিল। ইতিহাসের প্রথম পর্যায়ে অ্যাডিলেড ছিল একটি সমৃদ্ধ ও ধনবান শহর। ২য় বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এটি অস্ট্রেলিয়ার ৩য় বৃহত্তম শহর ছিল। অপরাধীদের উপনিবেশ নয়, এরকম গুটিকয়েক অস্ট্রেলীয় শহরের মধ্যে অ্যাডিলেড একটি।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=A History of the Faculty of Arts at the University of Adelaide 1876-2012|কর্ম=[[University of Adelaide]] Press|তারিখ=2012|পাতাসমূহ=245|আইএসবিএন=978-1-92206436-3}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |প্রথমাংশ=Patrick |শেষাংশ=Troy |শিরোনাম=A History of European Housing in Australia |প্রকাশক=Cambridge University Press |বছর=2000 |আইএসবিএন=978-0-521-77733-9 |পাতা=188}}
</ref> অ্যাডিলেড শহরটি অন্যান্য শহরের তুলনায় ধর্মীয় স্বাধীনতা, রাজনৈতিক উদারপন্থার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা এবং নাগরিক স্বাধীনতার ব্যাপারগুলিতে এগিয়ে ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Progressive Adelaide|কর্ম=[[BBC]]|ইউআরএল=http://www.bbc.com/storyworks/future/today-is-the-future/progressive-adelaide|সংগ্রহের-তারিখ=26 January 2017}}</ref> ১৯শ শতকের মধ্যভাগ থেকে এটি "গির্জার শহর" ("City of Churches") হিসেবে পরিচিত; এই তকমাটি অ্যাডিলেডের মানুষের ধর্মপরায়ণতা নয়, বরং তাদের ধর্মীয় বৈচিত্র্যকে নির্দেশ করে।<ref>[http://www.samemory.sa.gov.au/site/page.cfm?u=1455 Religion: Diversity] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130810123558/http://www.samemory.sa.gov.au/site/page.cfm?u=1455 |তারিখ=
অ্যাডিলেড সাউথ অস্ট্রেলিয়া অঙ্গরাজ্যের প্রশাসনিক ও আর্থ-বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এই ভবনগুলি শহরের কেন্দ্রে নর্থ টেরেস রাজপথ ও কিং উইলিয়াম সড়কের উপরে এবং মহানগর এলাকার বিভিন্ন অংশে অবস্থিত। বর্তমানে অ্যাডিলেড এর বহুসংখ্যক উৎসব, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, উঁচুমানের খাবার ও ওয়াইন, দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, এবং এর বৃহৎ প্রতিরক্ষা ও শিল্পোৎপাদন খাতের জন্য পরিচিত। শহরটির জীবনযাত্রার মান অত্যন্ত উচ্চ। এটি প্রায়ই বিশ্বের সেরা ১০টি বাসযোগ্য শহরের তালিকাতে স্থান পায়, যে তালিকাটি ''দ্য ইকোনমিস্ট'' সাময়িকী প্রতি বছর ১৪০টি শহরের উপর প্রকাশ করে থাকে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.economist.com/blogs/gulliver/2010/02/liveability_rankings |শিরোনাম=Liveability rankings |কর্ম=The Economist}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.smh.com.au/travel/travel-news/melbourne-beats-sydney-in-worlds-most-liveable-city-rankings-20110221-1b29d.html |শিরোনাম=404 |প্রকাশক= |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120724115812/http://www.smh.com.au/travel/travel-news/melbourne-beats-sydney-in-worlds-most-liveable-city-rankings-20110221-1b29d.html |আর্কাইভের-তারিখ=24 July 2012}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.economist.com/blogs/gulliver/2012/08/liveability-ranking |শিরোনাম=Liveability ranking |কর্ম=The Economist}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.economist.com/blogs/graphicdetail/2015/08/daily-chart-5 |শিরোনাম=Daily chart |কর্ম=The
|