বল্লাল ঢিপি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ইনফো বক্স
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
 
==প্রত্নখনন কার্য==
এই বৃহদাকার ঢিপিটি ১৯৭০-এর শেষের দিকে [[ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ|ভারতীয় পুরাতত্ত্ব]] দুটি ভাগে খননকার্য সম্পূর্ন করেছিল। প্রথমটি ১৯৮২-১৯৮৩ সালে এবং দ্বিতীয়টি ১৯৮৮-১৯৮৯ সালে। উৎখননে প্রাপ্ত বস্তুর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হল পক্ষের মূর্তি, পোড়ামাটির মানুষ ও জীব-জন্তুর মূর্তি, তামা ও লোহার নানান জিনিসপত্র, পেরেক ও নানান প্রত্নসামগ্রী। উৎখননের ফলে অঞ্চলটি বর্তমানে অনাবৃত রয়েছে। বিস্তৃত প্রাঙ্গনের মধ্যে অবস্থিত বৃহদায়তন ইটের ইমারত যার চারিদিকে ছিল উচ্চ প্রাকার। ইতিহাসবিদে্রা এই ইটের তৈরী ইমারত দেখে ইমারতটি কিসের তার সঠিক কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। ইতিহাসবিদ্ বা প্রত্নতাত্ত্বিকরা গবেষনা ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানতে পারেন যে নিচের অংশের অনেক পরে ইমারতের উপরের অংশটি নির্মাণ করা হয়। অষ্ঠম ও নবম শতকের ধ্বংসপ্রাপ্ত পুরাতন স্থাপত্যকীর্তির উপর পুনঃনির্মিত এই সৌধের উপরিভাগ আনুমানিক দ্বাদশ শতকের। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ের মেরামত,পরিবর্তন ও সংযোজন নিদর্শন পাওয়া গেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/amp/editorial/letters-to-the-editor-1.579777|শিরোনাম=Letters to the Editor|ওয়েবসাইট=www.anandabazar.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-28}}</ref>
{{Quote box
| quote = সেন রাজাদের রাজা বল্লাল সেনের নামাঙ্কিত এই বৃহদাকার ঢিপিতে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ ১৯৮২-৮৩ থেকে ১৯৮৮-৮৯ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে উৎখনন পরিচালনা করে। উৎখননের দ্বারা এখানে আবিষ্কৃত হয়েছে বিস্তৃত প্রাঙ্গনের মধ্যে অবস্থিত বৃহদায়তন ইটের ইমারত যার চারিদিকে ছিল উচ্চ প্রাচীর। উৎখননে প্রাপ্ত প্রত্নবস্তুগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পঙ্খের মূর্তি, পোড়ামাটির মানুষ, জীবজন্তুর মূর্তি, তামা ও লোহার তৈরি নানান জিনিসপত্র, পেরেক ও নানান প্রত্নসামগ্রী। অষ্টম ও নবম শতকের ধংসপ্রাপ্ত পুরাতন স্থাপত্যকীর্তির উপর পুনঃনির্মিত এই সৌধের উপরিভাগ আনুমানিক দ্বাদশ শতকের। বিভিন্ন সময়ে মেরামত, পরিবর্তন ও সংযোজনের নিদর্শনবাহী এই স্থাপত্য দ্বাদশ শতকে একটি বিশাল দেবালয় রূপ পরিগ্রহন করে।
| source = '''ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পক্ষ থেকে ফলকে লিখিত তথ্য'''
| width = 50%
| align = right
}}
এই বৃহদাকার ঢিপিটি ১৯৭০-এর শেষের দিকে [[ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ|ভারতীয় পুরাতত্ত্ব]] দুটি ভাগে খননকার্য সম্পূর্ন করেছিল। প্রথমটি ১৯৮২-১৯৮৩ সালে এবং দ্বিতীয়টি ১৯৮৮-১৯৮৯ সালে। উৎখননে প্রাপ্ত বস্তুর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হল পক্ষের মূর্তি, পোড়ামাটির মানুষ ও জীব-জন্তুর মূর্তি, তামা ও লোহার নানান জিনিসপত্র, পেরেক ও নানান প্রত্নসামগ্রী। উৎখননের ফলে অঞ্চলটি বর্তমানে অনাবৃত রয়েছে। বিস্তৃত প্রাঙ্গনের মধ্যে অবস্থিত বৃহদায়তন ইটের ইমারত যার চারিদিকে ছিল উচ্চ প্রাকার। ইতিহাসবিদে্রা এই ইটের তৈরী ইমারত দেখে ইমারতটি কিসের তার সঠিক কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। ইতিহাসবিদ্ বা প্রত্নতাত্ত্বিকরা গবেষনা ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানতে পারেন যে নিচের অংশের অনেক পরে ইমারতের উপরের অংশটি নির্মাণ করা হয়। অষ্ঠম ও নবম শতকের ধ্বংসপ্রাপ্ত পুরাতন স্থাপত্যকীর্তির উপর পুনঃনির্মিত এই সৌধের উপরিভাগ আনুমানিক দ্বাদশ শতকের। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ের মেরামত,পরিবর্তন ও সংযোজন নিদর্শন পাওয়া গেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/amp/editorial/letters-to-the-editor-1.579777|শিরোনাম=Letters to the Editor|ওয়েবসাইট=www.anandabazar.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-28}}</ref>
 
==বল্লাল সেন==