'''মীর কাসেম আলী''' (৩১ ডিসেম্বর ১৯৫২ - ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬) ছিলেন বাংলাদেশের একজন ব্যবসায়ী তথা রাজনীতিবিদ ও [[বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী|জামায়েতে ইসলামী]] বাংলাদেশের অন্যতম নেতা। ২০১৪ সালের ২রা ডিসেম্বর [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে]] মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য [[আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল]] তাকে [[মৃত্যুদণ্ড]] প্রদান করে।<ref name="ফাঁসির আদেশ">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.onlinekhobor.com/national/news/16066|titleশিরোনাম=মীর কাসেম আলীর ফাঁসির আদেশ|publisherপ্রকাশক=onlinekhobor.com|dateতারিখ=০৬ জুন ২০১৬|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150109210246/http://onlinekhobor.com/national/news/16066|আর্কাইভের-তারিখ=৯ জানুয়ারি ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://m.banglanews24.com/cat/news/493913/url|titleশিরোনাম =মীর কাসেম আলীর মৃত্যু পরোয়ানা জারি|publisherপ্রকাশক =বিডিনিউজ২৪.কম|dateতারিখ=০৬ জুন ২০১৬|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref> ২০১৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।<ref name="ফাঁসি কার্যকর">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=40760|titleশিরোনাম=মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকর|publisherপ্রকাশক=www.shokalerkhobor24.com|dateতারিখ=০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160904235257/http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=40760|আর্কাইভের-তারিখ=৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
== জীবনী ==
পিতা তৈয়ব আলী ও মাতা রাবেয়া বেগমের দ্বিতীয় সন্তান মীর কাসেম আলী ১৯৫২ সালের ৩১শে ডিসেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Star Online Report|titleশিরোনাম=War trial: Mir Quasem verdict Sunday|urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/war-trial-mir-quasem-verdict-sunday-48077|websiteওয়েবসাইট=thedailystar.net|publisherপ্রকাশক=The Daily Star|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 July 2015}}</ref> কাসেম ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আধা-সামরিক বাহিনী আলবদরের তৃতীয় প্রধান নেতা যারা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সমর্থন করেছিলো ও তাদের হয়ে গণহত্যা, লুণ্ঠনসহ মানবতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে লিপ্ত ছিল। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জামায়েতে ইসলামীর প্রধান অর্থ জোগানদাতা ছিলেন। দলটি স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সরাসরি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। <ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি}}</ref>
== ব্যবসা ==
মীর কাসেম আলী [[ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড|ইসলামী ব্যাংকের]] পরিচালক ছিলেন। তিনি দিগন্ত মিডিয়া গ্রুপেরও চেয়ারম্যান ছিলেন যেটি [[দিগন্ত টেলিভিশন]] পরিচালনা করত। এছাড়াও তিনি ইবনে সিনা ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ও রাবিতা আল-আলম আল ইসলাম নামের এনজিও-এর পরিচালক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Staff Correspondent|titleশিরোনাম=War crimes verdict on Mir Quasem Ali Sunday|urlইউআরএল=http://bdnews24.com/bangladesh/2014/10/30/war-crimes-verdict-on-mir-quasem-ali-sunday|websiteওয়েবসাইট=bdnews24.com|publisherপ্রকাশক=bdnews24.com|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=14 July 2015}}</ref> এসবের বাইরে তিনি ‘ইন্ড্রাস্টিয়ালিস্ট অ্যান্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন, আল্লামা ইকবাল সংসদ, ইসলামীক ইউনিভার্সিটি অব চিটাগং, [[দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি]] ও সেন্টার ফর স্ট্রেটেজি ও পিস স্টাডিস-এর পরিচালনা পর্ষদের সাথে যুক্ত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Star Online Report|titleশিরোনাম=War trial: Mir Quasem verdict Sunday|urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/war-trial-mir-quasem-verdict-sunday-48077|websiteওয়েবসাইট=thedailystar.net|publisherপ্রকাশক=The Daily Star|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=22 March 2016}}</ref>
