লালমোহন ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
|||
১ নং লাইন:
'''লালমোহন ঘোষ''' (ইংরেজি: Lalmohan Ghosh)(১৮৪৯ - ১৮ অক্টোবর, ১৯০৯) একজন বাঙালি ব্যারিস্টার ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ভারতের জাতীয় কংগ্রেস দলের ১৬ তম সভাপতির পদ অলংকৃত করেন।<ref name=":1">{{বই উদ্ধৃতি|
== প্রারম্ভিক জীবন ==
লালমোহন ঘোষ ১৮৪৯ সালে [[নদিয়া জেলা]]<nowiki/>র [[কৃষ্ণনগর]] <nowiki/>শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল রামলোচন ঘোষ। [[কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজ]] থেকে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করে [[লন্ডন]] চলে যান। বিলেত থেকে ব্যারিস্টারি পাশ করে [[কলকাতা উচ্চ আদালত|কলকাতা উচ্চ আদালতে]] যোগদান করেন ১৮৭৩ সালে। তার দাদা [[মনমোহন ঘোষ]]<nowiki/>ও ছিলেন খ্যাতনামা ব্যারিস্টার ও রাজনীতিবিদ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== রাজনীতি ==
১৯০৩ সালের মাদ্রাজ অধিবেশনে লালমোহন ঘোষ [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস]] দলের সভাপতি নির্বাচিত হন। তার রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা ছিল ভিক্টোরীয় আমলের গনতান্ত্রিক মানবতাবাদী ধরনের। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি ও শিক্ষার পক্ষে মতদান করেন তিনি। ভারতীয়দের পাশ্চাত্য রীতিতে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষাদানের দাবী তোলেন কংগ্রেস অধিবেশনে। তিনিই প্রথম উদারপন্থী ভারতীয় যিনি হাউস অফ কমন্সের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সাহেবি ধারায় শিক্ষা, আইন ও ন্যায়ের ধারনায় ভারতবাসীকে শিক্ষিত করা, গণতান্ত্রিক চেতনা, শিল্প ও কাজের অধিকারের পক্ষে জোরালো সওয়াল করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় বিল, অফিসিয়াল সিক্রেট বিল মাদ্রাজ মিউনিসিপ্যালিটি বিল ইত্যাদির প্রতিবাদ করেন ওবভারতীয় ব্যবসা বানিজ্যের ওপর ব্রিটিশ শোষননীতির ফলে দেশী শিল্পের সর্বনাশের কথা স্মরন করিয়ে দেন। ২০ ডিসেম্বর, ১৮৯২ খৃষ্টাব্দে কলকাতার টাউন হলে তার প্রদত্ত বক্তৃতার ফলে ১৮৯৩ সালে ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় জুরি প্রথার পূনপ্রবর্তন হয়।<ref name=":1" /><ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== মৃত্যু ==
|