জুবাইর ইবনুল আওয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EditBangla (আলোচনা | অবদান)
ভাষাভঙ্গি, সম্প্রসারণ, বিষয়বস্তু যোগ, রচনাশৈলী
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{Unreferencedউৎসহীন|date=সেপ্টেম্বর ২০১৮}}
[[File:تخطيط اسم الزبير بن العوام.png|thumb|right]]
'''জুবাইর ইবনুল আওয়াম''' (আরবী: الزبير بن العوام)) ইসলামের প্রথম যুগের একজন মুসলমান যিনি ইসলামের রাসুল [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদ (সা:)]]-এর একজন [[সাহাবী]] ছিলেন। তিনি [[আশারায়ে মুবাশশারা|আশারায়ে মুবাশশারার]] অন্তর্ভুক্ত, অর্থাৎ মুহাম্মদ (সা:) যে ১০জন সাহাবীকে তাদের জীবদ্দশায় [[বেহেশত|বেহেশত লাভের]] সুসংবাদ দিয়েছেন তাদের মধ্যে তিনি একজন।
 
== জন্ম ও বংশপরিচয় ==
৩২ নং লাইন:
 
== চরিত্র ==
তিনি অকুতোভয় চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। ইসলামের প্রসারের জন্য তিনি ছিলেন দৃঢ়চেতা ও নিবেদিতপ্রাণ। বিভিন্ন জিহাদে তার সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি প্রশংসা লাভ করেছেন। তার মনে আল্লাহ-ভীতি ছিল সুগভীর। তিনি কুরআন-এর বাণী ও রাসুল-এর আদর্শ আনুগত্যের সঙ্গে অনুসরণ করতেন। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন দয়ালু ও আদর্শবান। মানুষের সঙ্গে তার ব্যবহার ছিলো নম্র ও সুন্দর। সমসাময়িক সমাজে তার মর্যাদা ছিল উচ্চ।
 
তিনি ব্যবসায় করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ব্যবসায়ক্রমে তিনি প্রভূত ধন-সম্পদের মালিক হয়েছিলেন। কিন্তু ইসলামের আদর্শানুসারে তিনি সকল কিছু দরিদ্র মুসলমানদের মধ্যে বিতরণ করে দিয়েছিলেন। তার কাছে ঋণ চেয়ে কাউকে শূন্য হাতে ফিরতে হতো না। মুজাহিদদের তিনি অস্ত্র-শস্ত্র দিয়ে সহায়তা করতেন।
 
ধনাঢ্য হয়েও তিনি অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করতেন। খুবই সাধারণ কাপড়চোপড় পরিধান করতেন।
 
তিনি সকলের আস্থাভাজন ছিলেন। মুসলমানরা তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র তার কাছে জিম্মা রাখতো।
 
== রাসুলের নৈকট্য ==
৪৪ নং লাইন:
 
==মৃত্যু==
যুবাইর ৬৪ বছরের বিশাল এক কর্মময় জীবন লাভ করেছিলেন। চতুর্থ খলিফা আলী (রাঃ)-এর শাসনামলে মক্কায় চলে যান এবং আয়িশার (রাঃ)-এর সাথে যোগ দেন। ৩৬ হিজরী সালে আলী ও আয়িশা নেতৃত্বে মুসলিমদের দুইটি দলের মধ্যে [[উটের যুদ্ধ]] শুরুর উপক্রম হলে যুবাইর আয়িশা (রাঃ)-এর দলে যোগ দেন। কিন্তু যুদ্ধের ময়দানে তার চিন্তায় আমূল পরিবর্তন আসে। তিনি মুসলিমদের অন্তদ্বর্ন্দ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে যুদ্ধ পরিত্যাগ করেন। এই সময় আহনাফ বিন কায়েসের আদেশে আমর ইবন জারমুয তাকে অনুসরণ করেন এবং পথিমধ্যে [[যোহরের নামাজে]] সিজদা রত অবস্থায় যুবাইরকে [[শহীদ]] করে।
 
 
== আরও দেখুন ==