বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rahatmrmp (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন:
ঢাকা মহানগরীর অন্যতম ব্যস্ততম এলাকা তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গণভবন নামে পরিচিত। গণভবনকে সরকারের মন্ত্রণালয় হিসেবে গণ্য করা হয়। অন্যান্য দায়িত্বাবলীর মধ্যে রয়েছে দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড, নিরাপত্তা এবং প্রধানমন্ত্রীকে অন্যান্য কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করাসহ [[Bangladeshi intelligence community|গোয়েন্দা]] সংক্রান্ত বিষয়াবলী, এনজিও, অনুষ্ঠানের আয়োজন ইত্যাদি।
 
বাংলাদেশ
== সরকার গঠন ==
জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সভা। এক কক্ষবিশিষ্ট এ আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০ জন। তন্মধ্যে ৩০০ সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। এছাড়াও ৫০ জন মহিলা সংসদ সদস্য সংরক্ষিত আসনের মাধ্যমে সংসদ সদস্যরূপে গণ্য হন। সংসদ সদস্যদের মেয়াদকাল পাঁচ-বছর। সংসদের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি মনোনীত করা হয়। তাঁরও মেয়াদকাল পাঁচ-বছর। তিনি দুই মেয়াদকালের জন্য দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
 
[[সংবিধান]] মোতাবেক রাষ্ট্রপতি [[জাতীয় সংসদ নির্বাচন|জাতীয় সংসদ নির্বাচনের]] ঘোষিত আনুষ্ঠানিক ফলাফলের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে মনোনীত করেন। [[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন|নির্বাচন কমিশন]] জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্রধানমন্ত্রী সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনের অধিকারী দলের বা জোটবদ্ধ দলের প্রধান হয়ে থাকেন। সরকার গঠনের জন্য তাঁকে জাতীয় সংসদ সদস্যদের আস্থা অর্জন করতে হয়। প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মন্ত্রীপরিষদের সদস্য নির্বাচন করা হয় এবং এ সরকারকে রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন প্রদান করেন। মন্ত্রীদের মধ্যে কমপক্ষে ৯০% সদস্যকে অবশ্যই জাতীয় সংসদ সদস্য হতে হয়। বাদ-বাকী ১০% মন্ত্রী সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত না-ও হতে পারেন। প্রধানমন্ত্রীর লিখিত অনুরোধক্রমে রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের বিলুপ্তি ঘটিয়ে থাকেন।
 
== রাজনৈতিক সঙ্কট ==